হাদিসের ভুল ব্যাখ্যায় মাযার ভাংগার ভ্রান্ত ফতোয়ার বিশ্লেষণ :

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><br />প্রায়ই এ সম্পর্কিত হাদিসগুলো ভুল জায়গায় ভুল ব্যাখ্যা সহ মানুষের কাছে প্রচার করা হয় এর সমাধান নিন :<br /><br />ক) হযরত আলী (আঃ) থেকে রেওয়ায়েত করেছেন :<br /><br />کانَ رَسُولُ اللهِ في جِنازَةٍ فَقالَ : أيُّکم يَنطَلق إلَي المَدينَةِ فَلا يَدَعُ بِها وَ ثَناً. إلاّ کَسَرَه. وَ لا قَبراً إلاّ سَوّاه. وَ لا صُورَة إلاّ لَطًخَها ؟ فَقالَ رَجُلُ : أنَا يا رَسُولَ اللهِ : فَانطَلَقَ فَهابَ أهابَ أهلَ المَدينَةِ . فَرَجَعَ فَقلَ عَليُّ: أنَا اَنطَلِقُ يا رَسُولَ الله؟ قالَ: فَانطَلِق. فَانطَلِق . فَانطَلَقَ ثُمَّ رَجَعَ فَقالَ: يا رَسُولَ اللهِ ! لَم اَدَع بِهَا وَ ثَنَاً إلا کَسَر تُهُوَ لا قَبراً ألاّ سَوَّ يتُه . وَ لا صُورَةً إلاّ لَطَختُها.<br /><br />হযরত আলী (কাঃ) বলেছেন ঃ রাসূল (সাঃ) একটি জানাযার দাফন অনুষ্ঠানে ছিলেন যে বলেন ! তোমাদের মধ্যে কে মদীনায় যাবে এবং সেখানে তাদের সমস্ত মূর্তিগুলোকে ধবংশ করবে এবং তাদের কবরগুলো পরিষ্কার এবং সমস্ত চেহারাগুলো (মূর্তিগুলো) ধবংশ করবে ?” এক ব্যক্তি বললেন ঃ আমি, “হে আল্লাহর রাসূল!” সে গেল এবং মদিনার মানুষকে ভয় পেয়ে ফিরে আসচলা। হযরত আলী (আঃ) বললেন ; হে আল্লাহর রাসূল (সাঃ) আমি যাব কি ? বললেনঃ ‘যাও।” তিনি গেলেন ফিরে এসে বললেন! “হে আল্লাহর রাসূল! সমস্ত মূর্তি ভেঙ্গেছি, সমস্ত কবর পরিস্কার করেছি এবং সমস্ত ছবি উল্টে দিয়েছি এবং সমস্ত ছবি উল্টে দিয়েছি।”<br />এ রেওয়ায়েতটির হাদীসের কিতাবসমূহে পুনরাবুত্তি ঘটেছে এবংং আমরা এর পরিপূর্ণ বর্ণনাটি তুলে ধরেছি।<br /><br />[মুসনাদে আহমাদ খঃ১, পৃঃ৮৭, ৮৯,৯৬, ১১০ ১১১, ১২৮, ১৩৮, ১৩৯,১৪৫, ১৫০; এবং মুসনাদে তায়ালুসী হাদীস ৯৬ ও ১৫৫]<br /><br />খ) মহানবী (সাঃ) থেকে বির্ণত হয়েছে যে বলেন ঃ<br /><br />أللّهُمَّ لا تَجعَل قَبري وَ ثناً .لَعَنَ اللهُ قومًا اتَّخَذُوا قُبُورَ أنبيائهِم مَسا جد.<br /><br />প্রভু হে ! আমার কবরকে মূর্তিতে পরিণত করোনা। মহান আল্লাহ লা’নত করুন সে দলকে যারা তাদের নবীদের কবরকে মসজিদ (সিজদার স্থানে) পরিণত করে। [মুসনাদে আহমাদ খঃ২ পৃঃ২৪৬]<br /><br />গ) অপর এক রেওয়ায়েতে মহানবী (সাঃ) তাদের পরিচয় দিয়েছেন যারা নিজেদের নবীদের কবরকে মসজিদে পরিণত করেছে এবং বলেন ঃ<br /><br />قاتَلَ اللهُ اليَهُودَ اِتَّخَذُوا قُبُور اَنِبيا ئهم مَساجِد<br /><br />মহান আল্লাহ ইহুদীদেরকে হত্যা করুন; তারা তাদের নবীদের কবরকে মসজিদে পরিণত করেছে। [মুসনাদে আহমাদ খঃ২ , পৃঃ২৮৫]<br /><br />Explain :<br /><br />★ মসজিদ বলতে এই মাযারই যদি হত স্বয়ং রাসুলুল্লাহ (সা) এর মাযার অর্থাৎ রওজা শরীফকে ঘিরে মসজিদে নববী কি করে গড়ে উঠল? কাবা ঘরে ৩০০ জন নবীর কবর কিভাবে থাকে?এগুলো অন্য জায়গায় সরিয়ে ফেলা হয় নি কেন?<br />ওহাবীরা এই সাধারন জিনিসটা বুঝে না।<br />বিস্তারিত প্রমাণ সহ এখানে পাবেনঃ  proof 6-21 পর্যন্ত :<br /><a href="http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/01/masum-billah-sunny.html?m=1" target="_blank">http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/01/masum-billah-sunny.html?m=1</a><br /><br />★ ইহুদিরা নবীদের মাযার কিবলা বানিয়ে ইবাদত করত, ইবাদতের উদ্দেশ্যে সিজদা করত (তাযিমি সিজদা না ইবাদতী সিজদাহ করত)<br /><br />ঘ) অতঃপর মসজিদের<br />ভাষণে তিনি বলেন, َّ<br /><br />ﺪَﺘْﺷﺍ<br />ﻗُﺒُﻮْﺭَ ﺍْﻭُﺬَﺨَّﺗﺍ ٍﻡْﻮَﻗ ﻰَﻠَﻋ ِﻪﻠﻟﺍ ُﺐَﻀَﻏ<br />ﻣَﺴَﺎﺟِﺪَ ْﻢِﻬِﺋﺎَﻴِﺒْﻧَﺃ ‘<br /><br />ঐ (ইহুদী-নাসারা) কওমের উপরে আল্লাহর প্রচন্ড ক্রোধ<br />রয়েছে, যারা নবীগণের কবর<br />সমূহকে সিজদাহর<br />স্থানে পরিণত করেছে। (আল-হাদিস)<br /><br />Note: তারা নবীদের পুজা করত এই ভেবে যে নবীগন খুশি হয়ে আল্লাহর কাছে তাদের জন্য সুপারিশ করবে। কিন্তু তার সাথে আমাদের সম্পর্ক কি? আমরা তো মাযার জিয়ারত করি প্রভু মনে করে কেউ মাযার পুজা করি না।<br /><br />উক্ত হাদিস গুলাতে স্পষ্ট যে সেগুলো ইহুদি নাসারাদের কবর ছিল যা ভেংগে ফেলা হয়েছিল তাই বলে কি কোন মুসলমানের এত বড় স্পর্ধা হতে পারে যে সে ""আল্লাহর অলীর মাযার ভাংগার কথা বলতে পারে?""<br /><br />★ এগুলো কাফিরদের- মুশরিকদের কবর ছিল।<br /><br />বুখারী শরীফের শ্রেষ্ঠ ব্যাখ্যাকার হাফিজুল হাদিস (১ লক্ষ হাদিসের হাফিজ) ইমাম হাজর আসকালানী (রহ) বলেন,”‘<br /><br />নবীগনও তাদের অনুসারীগনের কবর বাদ দিয়ে মুশরিকদের কবরগুলোকে ধ্বংশ করা হয়েছিল। কেননা এগুলো উপরে ফেলার কারন ছিল। ইহুদী নাসারাগন নবীজী (সা) এর মানহানী করত।<br /><br />Reference :<br />শরহে বুখারী ফতহুল বারী ২ খন্ড ২৬ পৃষ্টা।<br /><br />তাই এই হাদিস ইমানদার সাধারন মুসলমানের জন্যও ব্যবহার করা যাবে না ওলীগনের ক্ষেত্রে তো Impossible!!!<br /><br />কারন-<br /><br />★ হযরত ইবনে ঊমর(রা) বলেন,” খারিজি সম্প্রদায় এর এমন স্বভাব ছিল যে তারা কাফির মুশরিকদের উপর অবতীর্ন আয়াত ইমানদার দের উপর প্রয়োগ করত। তাই তাদেরকে তিনি আল্লাহর সৃষ্টির মধ্যে নিকৃষ্টতম জাতি বলে মনে করতেন।<br /><br />Reference :-<br />বুখারী শরীফ<br /><br />পরিশেষে :<br /><br />``` রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ<br />আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা বলেনঃ যে ব্যক্তি আমার<br />অলীর সাথে শত্রুতা করে, আমি তার বিরোদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করি ।<br /><br />Reference :<br /><br />★ বুখারী শরিফঃ ৬৫০২<br />★ মেশকাত শরীফ-১৯৭ পৃষ্ঠা<br /><br />আরো বিস্তারিত পড়ুন এখান থেকেঃ<br /><br /><a href="http://www.goo.gl/wcgtYZ" target="_blank">www.goo.gl/wcgtYZ</a><br /><br /><br /><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhIQ5bpv-FZvYQM-a4FbS-r_78ApuafjJ4I6WB-R0HrG_2lgOUsIZupfl9AbSUR94RvGmFw4WQAE66Zr4oVnabbL7YXrvXvPaNQ9MR8h2XRwZ3byz6UE86qC9CN_CTOo6Y_4UcINtrj2Gs/s640/11088349_632152196916049_8969270407052720792_n.jpg" /> </div></div>

হাদিসের ভুল ব্যাখ্যায় মাযার ভাংগার ভ্রান্ত ফতোয়ার বিশ্লেষণ :

প্রায়ই এ সম্পর্কিত হাদিসগুলো ভুল জায়গায় ভুল ব্যাখ্যা সহ মানুষের কাছে প্রচার করা হয় এর সমাধান নিন : ক) হযরত আলী (আঃ) থেকে রেওয়ায়েত করেছ...

Read more »

রাসুলুল্লাহ (সা.) নুরে মুজাচ্ছাম - কুরআন ও হাদিসের আলোকে :-

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><span style="color: #741b47;"><b><i>BISMILLAH HIR RAHMANIR RAHIM</i></b></span><br /><br />রাসুলুল্লাহ (সা.) নুরে মুজাচ্ছাম - হাদিসের আলোকে :-<br /><br />Written by (MASUM BILLAH SUNNY)<br /><br />FB ID :  <a href="https://goo.gl/0VsqCZ" target="_blank">https://goo.gl/0VsqCZ</a><br /><br /><br /><br />যারা বলে যে নবীজী(সা) আমাদের মত সাধারণ ও মাটির তৈরী এটা তাদের কুফরি আকিদার ই বহিপ্রকাশ কারণ :-<br /><br />১ নং হল সে কুরআন ও হাদীস অমান্য করায় কুফরি করল<br /><br />২নং হল হুজুর পাক (সা) এর সাথে বিয়াদ্দবি করায় কুফরি করল….<br />সুরা-আয়াত<br />বাকারা -১০৪<br />সোয়াদ- ৭৭<br />আহযাব -৫৭<br />হুজুরাত -২,৩<br />তৌবাহ -৬১,৬৬<br /><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: #741b47;"><u>এই নুরের ওপমা হল যেমন :-</u></b></li></ul><br /><span style="color: #741b47;"><b><u><br /></u></b></span><br /><span style="color: #674ea7;"><b><i>আসমানের সুর্যের আলো। এই আলো যমিনে পতিত হলে যমিনের আলো ও সুর্যের আলো কিন্তু সুর্য না আবার এই আলো সুর্য থেকে খন্ড করা অংশ না (বরং এটা সুর্যের আলো) তদ্রোপ একটা মুমবাতি বা প্রদিপ থেকে হাজার বাতি বা নুর জালালে ও একটা আরেকটার অংশ না। ঠিক সেই রকমভাবে রাসুল(সাঃ) আল্লাহর নুরের তৈরি হয়েও নূর-এ- মুহাম্মাদি(সা) নূর এ খোদা’র অংশ না বা আল্লাহর নুরকে খান্ডাংশ করে নবিজি(সাঃ) এর সৃষ্টি করেছেন এই ভাবে ও বলা বা ধারনা করা শিরিক কারন আল্লাহর কোন অংশ নাই..শরিক নাই।এ কথা বললেই শিরিক,কুফরি,বাতিল ।আর এটা খুবই সুক্ষ ব্যাপার।</i></b></span><br /><span style="color: #674ea7;"><b><i>-</i></b></span><span style="color: #990000;"><b><i>চতুর্দশ শতাব্দির শ্রেষ্ঠ মুজাদ্দিদ ইমাম এ আহলে সুন্নত ‘আ’লা হযরত আহমদ রেযা খান বেরলভী (রহ) ও এমন ব্যাখ্যাই দিয়েছেন।</i></b></span><br /><br /><br /><br /><span style="color: #38761d;"><b><i><u>Are u agree?</u></i></b></span><br /><span style="color: #38761d;"><b><i><u><br /></u></i></b></span><span style="color: #38761d;"><b><i><u>Baytullah = আল্লাহর ঘর</u></i></b></span><br /><span style="color: #38761d;"><b><i><u>Kitabullah = আল্লাহর কিতাব</u></i></b></span><br /><span style="color: #38761d;"><b><i><u>Ruhullah = আল্লাহর রুহ</u></i></b></span><br /><span style="color: #38761d;"><b><i><u>Noorim min Noorillah= যিনি আল্লাহর নুর</u></i></b></span><br /><span style="color: #38761d;"><b><i><u><br /></u></i></b></span><span style="color: #38761d;"><b><i><u>হযরত ইসা (আ) কে রুহুল্লাহ বা আল্লাহর রুহ বললে যদি শিরিক হয় না আর রাসুলুল্লাহ (সা) কে আল্লাহর জাতি নুর বললে শিরিক হয় হবে কেন? আর এই নুর তো আল্লাহ পাকের নুরের কোন অংশ নয় আল্লাহর নুর থেকে সৃষ্ট নুর যেমনটা রুহুল্লাহ (আল্লাহর রুহ) খেতাব হয়েও আল্লাহর অংশ নয় ।</u></i></b></span><br /><span style="color: #38761d;"><b><i><u><br /></u></i></b></span><br /><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: #cc0000;"><u>–আমিও তোমাদের মত মানুষ এই কথার ব্যাখ্যা–</u></b></li></ul><br /><br /><br />বলুন ,” আমি ও তোমাদের মত মানুষ (কিন্তু তোমরা আমার<br />মত না) ..আমার নিকট ওহী আসে যে তোমাদের ইলাহ এ এক মাত্র<br />ইলাহ।”<br />★হামীম- সিজদাহ ৬<br />★কাহাফ -১১০<br />” তাদের পয়গাম্বর গণ বললেন,”আমরা ও তোমাদের মতই<br />মানুষ ….”<br />★ইব্রাহীম -১১<br /><br />—~~­~~~~~———-­———-<br /><br />“”ওরা বললো,” তোমরা তো আমাদের মতই মানুষ..দয়া ময়<br />আল্লাহ্‌ তো কিছুই অবতীর্ণ করেন নি…”<br />★ইয়াছিন ১৫<br />★ইব্রাহীম ১০<br />★শুয়ারা- ১৮৬<br />★হুদ ২৭<br /><br />—————­—-~~~~~~—<br />” যদি তোমরা তোমাদের মতই এক জনের আনুগত্য কর তবে<br />নিশ্চিত রুপেই তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে…”<br />★মুমিনুন ৩৪<br /><br />—————­——-~~~~~~<br /><br />“”” তিনি- পুরা- মাটির মত শুকনো মাটি দারা মানুষ কে সৃষ্টি<br />করেছেন “<br />★আর-রাহমান ১৪<br />” কাদা -মাটি-থেকে তিনি মানুষ কে সৃষ্টি করেছেন “<br />★আস-সিজদাহ ৭<br /><br />—————­—-~~~~~~~~~<br /><br />” ওয়া খালাক তো মুহাম্মাদান মীন নুরী ওয়াযহিয়া ” অর্থাৎ ” আমি আমার হাবীব কে আমার নিজ নূর থেকে সৃষ্টি করেছি “।<br />★হাদিস-এ-কু­দসি<br /><br /> অনেক গুলো হাদিস একত্র করে সংক্ষেপে দিলাম<br />Note: চাইলে নেট এ সার্চ করে সত্যতা যাচাই করে নিতে পারেন<br /><br /><br /><span style="color: #38761d;"><b>হযরত মুহাম্মাদ(সা:) বলেন ,”</b></span><br /><span style="color: #38761d;"><b>তোমাদের কে আছো আমার মত ?”</b></span><br /><span style="color: #38761d;"><b>..</b></span><span style="color: #cc0000;"><b><u>..”আমি তোমাদের কারো মত না ! “</u></b></span><br /><span style="color: #38761d;"><b>..” তোমাদের কেহ আমার অনুরূপ ( সাদ্রিস,শামিল,এ­ক রকম) না,</b></span><br /><span style="color: #38761d;"><b>আমি যখন রাতে ঘুমাই তখন আল্লাহ্‌ আমাকে আহার করান এবং পান করান।</b></span><br /><br /><br /><br /><br />—————­—-~~~~~~~~~~~­—————­–<br />Referance:-<br />~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.183<br />~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.182<br />~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.188<br />~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.185<br />~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.184<br />~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.187<br />~~Bukhari sarif,Volume 9, Book 90, Number 348<br />~~Bukhari sarif,Volume 9, Book 90, Number 347<br /><br /><br /><br /><span style="color: #38761d;"><b><i>রাসুলুল্লাহ (সা) বেমিসাল মাখলুক (সৃষ্টি) বিস্তারিত </i></b></span> <a href="http://goo.gl/Nhcgbj" target="_blank">Click here</a><br /><br /><br /><br />~~~~~~~~~~~———————<br /><br />নুরতত্ব নিয়ে সংক্ষেপে একটু বলা দরকার কারন ওহাবী সালাফীরা না বুঝে সব গোলাই ফেলে<br /><br />overall points of নূর তত্ত :-<br /><br />এক নজরে করআন হাদীস এ উল্লেখিত নুর:-<br /><br />ইসলাম-নূর :-<br />“ইসলামের জন্য যার বক্ষ কে উন্মুক্ত করেছে সে আল্লাহর<br />নূর এ পরিচালিত!”<br />★ আল-কুরআন<br /><br />আল্লাহ্‌ -নুর:-<br />“আল্লাহ্‌-আসমান -যমীনের নূর”<br />★সুরা নূর ৩৫<br /><br />আল-কুর্‌আন­ নূর:-<br />★আহযাব ৪৬<br />★সুরা শুরা ৫২<br />★আন-নিসা ১৭৫<br /><br />নবুওয়াত নূর:-<br />★মায়েদা ১৫<br />★আহযাব ৪৬<br /><br />রাসুলুল্লাহ (সা) আল্লাহর জাতি নূর:-<br />★নুর ৩৫<br />★ছাফ ৮<br />★তওবা ৩২<br />★মায়েদা ১৫<br /><br /> নেক কাজ নূর<br /><br /> অজু-নূর:-<br />“অজুর ওপরে অজু করা নূরের ওপর নূর “<br />★আল-হাদিস<br /><br />—————­——-<br /><br />Explaination of নূর-এ-মুজাসসাম হযরত মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)<br /><br /><span style="color: #351c75;"><b><i><u>আল-কোরআন ও তফসীর থেকে : কিতাবের ছবি সহ বিস্তারিত </u></i></b></span><b style="color: #351c75;"><i><u>দেখতে চাইলে  <a href="http://goo.gl/raRD8K" target="_blank">Click here</a></u></i></b><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b><span style="color: #cc0000;">আয়াত ১ :</span></b></li></ul><br /><span style="color: #cc0000;"><b><br /></b></span><b><br /></b>সুরা নূর–৩৫ -আয়াত নিয়ে আব্বাস(রা:) ক’আব-এ-আহবার (রা­: ) কে বলেন,’এই আয়াতের বর্ণনা কর?”<br />১) কা’আব -এ- আহবার(রা:),<br />২) হাযরত ইবনে উমর(রা:),<br />৩) মুহাম্মাদ ইবনে কা’আল কারাদি(রা:) থেকে ৩ টি হাদিস বর্ণনা করেন,<br />”দীপাধার ‘<br />মানে”হুজুর(সা:)­ এর ‘বক্ষ মোবারক।<br />’ফানুস’ মানে হুজুর(সা:) এর ‘হৃদয় মোবারক’<br />আর’নূরের ওপর নূর’ মানে ‘নুরে মুহাম্মাদি (সা:) নুরে ইব্রাহীম (আ:) এর ওপর!’.<br /><br />সুরা নুর ৩৫ নং আয়াতের ব্যাখ্যায় রাসুল (সা)কে নুর বলা হয়েছে:-<br /><br />Refferance:-<br />►Ibn Jarir al-Tabari in his Tafsir (18:95),<br />►Suyuti in al-Durr al-manthur (5:49),<br />►Zarqani in Sharh al-mawahib (3:171),<br />►al-Khafaji in Nasim al-riyad (1:110, 2:449),<br />►al-Nisaburi in Ghara’ib al-Qur’an (18:93)Tanwir al Miqbas, Min Tafsir Ibn Abbas, Page No. 376, Published by Maktaba al Asriyyah, Beirut, Lebanon]<br />►Tafsir at-Tabri, under 24:35<br />►Tafsir Ibn Kathir, Volume No.3, Page No. 490, under 24:35<br />►Ash-Shifa bi Tarif al Haquq al Mustafa, Page No. 6<br />কাঞ্জুল-ঈমান ,খাজিন,সূরা নূর ৩৫ এর তাফসির<br /><br /><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b><span style="color: red;">আয়াত ২ :</span></b></li></ul><br /><span style="color: red;"><b><br /></b></span><span style="color: red;"><b><br /></b></span>” নিশ্চই তোমাদের নিকট স্পষ্ট কিতাব(আল-কুর্‌আ­ন) ও<br />মহা সম্মানিত নূর [হযরত মুহাম্মাদ (সা)] এসেছেন “<br />মায়েদাহ ১৫<br /><br />এই আয়াতে রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم নুরের কথা যারা যারা বর্ননা করেছেন:-<br /><br />►Suyuti in Tafsir al-Jalalayn,<br /><br />►Fayruzabadi in the Tafsir Ibn `Abbas entitled Tanwir al-miqbas (p. 72)<br /><br />►Shaykh al-Islam, Imam Fakhr al-Din al-Razi, the Mujaddid of the sixth century, in his Tafsir al-kabir (11:189)<br /><br />►Imam al-Shirbini in his Tafsir entitled al-Siraj al-munir(p. 360), the author of Tafsir Abi Sa`ud (4:36)<br /><br />►Thana’ullah Pani Patti in his Tafsir al-mazhari, (3:67)<br /><br />অধিকাংশ তফসীরে এই আয়াত রাসুলুল্লাহ (সা) সম্পর্কে বলা হয়েছে বেশি বড় হয়ে যাবে বলে উল্লেখ্য করলাম না।<br /><br /><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b><span style="color: red;">আয়াত ৩ :</span></b></li></ul><br /><span style="color: red;"><b><br /></b></span><br />” তারা চায় তাদের মুখের ফুৎকারে আল্লাহর নূর কে নির্ভাপিত করতে কিন্তু আল্লাহ্‌ অবশ্যই তার নূরের পূর্ণ তা বিধান করবে যদি ও কাফির রা তা অপ্রীতিকর মনে করে “<br /><br />তওবাহ ৩২<br />সুরা ছাফ ৮<br /><br /><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b><span style="color: red;">আয়াত ৪ :</span></b></li></ul><br /><br /><br />সুরা তাওবার আয়াত নং – ১২৮ এ অল্লাহ্ বলেন ” তোমাদের নিকট এক মহান রাসূলের আগমন হয়েছে” এই আয়াতের তাফসীর প্রসঙ্গে নবী করিম (সাঃ আঃ)কোথা হতে আসলেন – সে সম্পর্কে<br /><br /><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">হাদিস ১ :</b></li></ul><br /><br /><br />নির্ভরযোগ্য হাদিসে বর্নিত আছে যে :<br /><br />وعن ابلى هريرة رضى الله عنه ان رسول الله صلى الله عليه و سلم سائل جبريل عليه السلام فقال يا جبريل كم عمرك من السنين فقال يا رسول الله مست اعلم غير ان فى الحجاب الرابع نجما يطلع في سبعين الف سنة مرة رايته اثنين و سبعين الف مرة فقال يا جبريل و عزة ربى جل جلا له انا ذالك الكوب-<br /><br />অর্থ : ® হযরত আবু হোরায়রা (রাঃ) থেকে বর্নিত,<br /><br />কোন এক সময় হযরত রাসুল করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হযরত জিব্রাঈল (আঃ) এর নিকট জিজ্ঞাসা করিলেন " হে জিব্রাইল! তোমার বয়স কত বৎসর হইয়াছে?"<br />হযরত জিব্রাইল (আঃ) উত্তর করিলেন,<br />" হে আল্লাহর রাসূল! আমি আমার বয়স সম্পর্কে কিছুই বলিতে পারিনা। তবে আমি আপনাকে আমার বয়স সম্পর্কে এতটুকু তথ্য জানাইতে পারি যে, চতুর্থ আসমানে একটি উজ্জ্বল তারকা ছিল, উক্ত তারকাটি ৭০ হাজার বৎসর পর পর আসমানে একবার উদয় হইত। আমি উহাকে ৭২ হাজার বার উদয় হইতে দেখিয়াছি।<br />তখন নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন,<br />হে জিব্রাঈল! আমার প্রতিপালকের ইজ্জতের কসম। নিশ্চয় আমিই ছিলাম সেই উজ্জ্বল নক্ষত্র বা তারকা ।"<br /><br />★ ইমাম বুখারী (রহ) : আত তাশরীফাতে ফি খাসায়েস ওয়াল মুজিজাত ২/২৫৪ পৃ:<br />★ইমাম বুখারীর রহমাতুল্লাহি আলাইহি লিখিত : তারিখ উল কাবির<br />★ ইমাম বুরহান উদ্দিন হালাবী শাফেয়ী : সিরাতে হালাবিয়্যাহ ১ম খন্ড:৪৯ পৃ: [ইমাম বুখারীর সুত্রে]<br />★ আল্লামা ইসমাইল হাক্কী : তফসীরে রুহুল বয়ান : ৩/৫৪৩ : সুরা তওবা ১২৮<br />★ আল্লামা শায়খ ইউসুফ নাবহানী : যাওয়াহিরুল বিহার : ৩/৩৩৯ [নিজস্ব সনদে আবু হুরায়রা (রা) থেকে]<br />★ আল্লামা শফী উকাড়ভী : যিকরে হাসীন : ৩০ পৃ:<br /><br />® ইমাম বুরহান উদ্দিন শাফেয়ী (রহ) একজন গ্রহনযোগ্য মুহাদ্দিস। মোল্লা আলী কারি (রহ) শরহে শিফা ১/৩৭ সহ অসংখ্য স্থানে ইমাম হালাবীর মতামত উল্লেখ্য করেছেন।<br /><br />® ইমাম হালাবী তার সিরাতে হালাবিয়্যার প্রথমে বলেন, সীরাত গ্রন্থ সমুহে সহিহ, সাক্বীম, দ্বইফ, বালাগ, মুরসাল, মুনকাতা ও মু'দাল হাদিস সমুহ একত্রিত করা হয় কিন্তু জাল বা মওদ্বু হাদিস নয়।<br />★ সিরাতে হালাবিয়্যাহ : ১ম :৭ পৃ<br /><br />অপরদিকে, (আরবি = নাজম) মানে হল তারকা যা রাসুলুল্লাহ (সা) এর অন্যতম নাম মোবারক। অনেক তফসীরকারকগন কুরআন পাকের সুরা ""ওয়ান্নাজম"" এর মধ্যে ""আন-নাজম"" বলতে রাসুলুল্লাহ (সা) কে বুঝিয়েছেন। যা উক্ত হাদিসের মধ্যে এক শক্তিশালী যুগসুত্রও স্থাপন করে।<br /><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">প্রমান :</b></li></ul><br /><span style="color: red;"><b><br /></b></span>® ইমাম জাফর সাদেক (রহ) বলেন, আন-নাজম বলতে রাসুলুল্লাহ (সা) কে বুঝানো হয়েছে।<br /><br />★ ইমাম কুরতুবী : জামিউল আহকামুল কুরআন : ১৭/৮৩ পৃ:<br />★ ইমাম বাগভী : মুয়ালিমুত তানযিল : ৭/৪০০ পৃ:<br />★ ইমাম আলুসী : তফসীরে রুহুল মা'য়ানী : ১৪/৪৪ পৃ:<br />★ কাজী সানাউল্লাহ পানিপথী : তফসীরে মাযহারী : ৯/১০৩ পৃ:<br />★ ইমাম সাভী : তফসীরে সাভী : ৪/১২৯ পৃ:<br />★ ইমাম খাযেন : তফসীরে খাযেন : ৪/২০৩ পৃ:<br />★ ইমাম ইসমাইল হাক্কী : তফসীরে রুহুল বয়ান : ৯/২০৮ পৃ:<br /><br /><br /><br /><div style="text-align: left;"></div><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">হাদিস ২ :</b></li></ul><br /><div style="text-align: left;"><b style="color: red;"><br /></b></div><div style="text-align: left;"><b style="color: red;"><br /></b></div>নুর সম্পর্কিত হাদিসটি নিম্নরোপ :-<br /><br />حضرت جابر بن عبد اﷲ رضی اﷲ عنہما سے مروی ہے فرمایا کہ میں نے بارگاہِ رسالت مآب صلی اللہ علیہ وآلہ وسلم میں عرض کیا : یا رسول اﷲ! میرے ماں باپ آپ پر قربان! مجھے بتائیں کہ اﷲ تعالیٰ نے سب سے پہلے کس چیز کو پیدا کیا؟ حضور نبی اکرم صلی اللہ علیہ وآلہ وسلم نے فرمایا : اے جابر! بے شک اﷲ تعالیٰ نے تمام مخلوق (کو پیدا کرنے) سے پہلے تیرے نبی کا نور اپنے نور (کے فیض ) سے پیدا فرمایا، یہ نور اللہ تعالیٰ کی مشیت سے جہاں اس نے چاہا سیر کرتا رہا۔ اس وقت نہ لوح تھی نہ قلم، نہ جنت تھی نہ دوزخ، نہ (کوئی) فرشتہ تھا نہ آسمان تھا نہ زمین، نہ سورج تھا نہ چاند، نہ جن تھے اور نہ انسان، جب اﷲ تعالیٰ نے ارادہ فرمایا کہ مخلوق کو پیدا کرے تو اس نے اس نور کو چار حصوں میں تقسیم کر دیا۔ پہلے حصہ سے قلم بنایا، دوسرے حصہ سے لوح اور تیسرے حصہ سے عرش بنایا۔ پھر چوتھے حصہ کو (مزید) چار حصوں میں تقسیم کیا تو پہلے حصہ سے عرش اٹھانے والے فرشتے بنائے اور دوسرے حصہ سے کرسی اور تیسرے حصہ سے باقی فرشتے پیدا کئے۔ پھر چوتھے حصہ کو مزید چار حصوں میں تقسیم کیا تو پہلے حصہ سے آسمان بنائے، دوسرے حصہ سے زمین اور تیسرے حصہ سے جنت اور دوزخ بنائی۔ ۔ ۔ یہ طویل حدیث ہے۔<br /><br />অর্থ : হযরত জাবির (রা:) আরজ করলেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم !!<br />আমার পিতা-মাতা আপনার কদম মোবারক এ কোরবানি হোক,<br />আপনি বলে দিন যে আল্লাহ্‌ পাক সর্ব প্রথম কি সৃষ্টি করেছেন?<br />রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم বললেন”<br /><br />হে জাবের, নিশ্চই আল্লাহ্‌ তা'য়ালা সর্ব প্রথম স্বীয় (নিজ) <span style="color: red;"><b>নুর</b></span> হতে তোমার নবীর <span style="color: red;"><b>নুর</b></span> মোবারক সৃষ্টি করেছেন।”<br /><br />তারপর সেই নুর আল্লাহর কুদরতে ও ইচ্ছায় ভ্রমণ রত ছিল। কেননা ঐ সময়<br />লাওহ-কলম , জান্নাত – জাহান্নাম<br />ফেরেশতা , আসমান- জমিন কিছুই ছিল না ।<br />তারপর আল্লাহ্‌ মাখলক সৃষ্টি করার ইচ্ছা করলেন..<br />তখন এই নূর কে ৪ ভাগ করলেন..<br />প্রথম ভাগ দিয়ে কলম;<br />দ্বিতীয় ভাগ দিয়ে লৌহে-মাহফুজ;<br />তৃতীয় ভাগ দিয়ে আরশ এবং চতুর্থ ভাগ দিয়ে<br />বাকি সবকিছু সৃষ্টি করলেন....।<br /><br /><blockquote class="tr_bq"><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">সনদ :</b></li></ul></blockquote><br />হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম<br /><br />↓<br /><br />জাবির বিন আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু<br /><br />↓<br /><br />মুহাম্মাদ বিন মুনকাদার রাহমাতুল্লাহি আলাইহি<br /><br />↓<br /><br />মা’মার বিন রাশীদ রহমাতুল্লাহি আলাইহি<br /><br />↓<br /><br />আব্দুর রাজ্জাক ইবনে হুমাম রাহমাতুল্লাহি আলাইহি।<br /><br /><span style="color: red;"><b>নোট :</b></span><br /><br />হযরত জাবের (রা) থেকে উক্ত হাদিসের সনদখানা ইমাম বুখারীর দাতা এবং শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক ইবনে হুমাম (রহ) ওনার "জান্নাতুল খুলদ" কিতাবে লিপিবদ্ধ করেছেন। উক্ত হাদিস খানা শাব্দিক পরিবর্তন সহ ""উমর ইবনুল খাত্তাব (রা) " থেকেও বর্নিত আছে। নিচে সেটাও ছবি আকারে দেয়া হয়েছে।<br /><br /><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b></b></li><li><b><span style="color: #274e13;">রেফারেন্স : কিতাবের ছবিসহ রেফারেন্স সহ বিস্তারিত জানতে দেখুন :</span></b></li><li><b><span style="color: #274e13;">জাবির (রা) এর হাদিসে নুর বিশ্লেষণ  </span><b><a href="http://goo.gl/Uj12Jv" target="_blank">Click here</a> </b></b></li></ul><br /><span style="color: red;"><b><br /></b></span><span style="color: red;"><b><br /></b></span>►Musannaf Abdur Razaq, al-Juz al-Mafqud min al-Juz al-Awwal min al-Musannaf Abdur Razaq, Page No. 99, Hadith Number 18<br /><br />►Qastalani in Mawahib ul Laduniyah Volume 001, Page No. 71,<br />►Zurqani in Sharah Mawahib ul Laduniyah Volume 001, Page No. 89-91,<br /><br />►Ajluni in Kashf al-Khafa (وقال : رواه عبد الرزاق بسنده عن جابر بن عبد اﷲ رضي اﷲ عنهما) Volume 001, Page No. 311, Hadith Number 827<br /><br />►Halabi in his Sirah Volume 001, Page No. 50,<br /><br />►Ashraf Ali Thanvi in Nashar ut-Tib Volume 001, Page No. 13<br /><br />From : 'Iydarusi<br />Book : Tarekh An Nur as Saafir<br />Volume : 1<br />Page : 8<br /><br />From : Muhaddith 'Abdur Haq Dihlavi<br />Book : Madarij al-Nubuwwa<br /><br />He declared this Hadeeth Sound and Authentic<br /><br />মুহাদ্দিসে আব্দুল হক দেহলভী (রহ) বলেন, " এই হাদিস বিশুদ্ধ এবং সহিহ "<br /><br />[Madarij al Nabuwah, Volume No.2, Page No. 2 (Persian edition), Volume No.2, Page # 13 (Urdu Edition), Published by Shabbir Brothers, Urdu, Bazaar Lahore.]<br /><br />From : Ahmad al-Shami Son of Ibn e `Abidin<br />Book : commentary on Ibn Hajar al-Haytami's poem al-Ni`mat al-kubra `ala al-`alamin<br /><br />From : Nabhani<br />Book : Jawahir Al Bihar<br />Volume : 3<br />Page : 354<br /><br />এই হাদিসটি আরো বিভিন্ন কিতাবে বর্নিত আছে :<br /><br />♦যুরকানী ১/৪৬<br />♦রুহুল মায়ানী ১৭/১০৫<br />♦মাতালেউল মাসাররাত ২৬৫ পৃ<br />♦ফতোয়ায়ে হাদীসিয়া ১৮৯ পৃ<br />♦আন-নিআমাতুল কুবরা ২ পৃ<br />♦হাদ্বীকায়ে নদীয়া ২/৩৭৫<br />♦দাইলামী শরীফ ২/১৯১<br />♦মাকতুবাত শরীফ ৩ খন্ড ১০০ নং<br />♦মওজুয়াতুল কবীর ৮৩ পৃ<br />♦ইনছানুল উয়ুন ১/২৯<br />♦নূরে মুহম্মদী ৪৭ পৃ<br />♦আল আনোয়ার ফি মাওলিদিন নবী ৫ পৃ<br />♦আফদ্বালুল ক্বোরা<br />♦তারীখুল খমীস ১/২০<br />♦নুজহাতুল মাজালিস ১ খন্ড<br />♦দুররুল মুনাজ্জাম ৩২ পৃ<br />♦কাশফুল খফা ১/৩১১<br />♦তারিখ আননূর ১/৮<br />♦আনোয়ারে মুহম্মদীয়া ১/৭৮<br />♦আল মাওয়ারিদে রাবী ফী মাওলীদিন নবী ৪০ পৃষ্ঠা ।<br />♦তাওয়ারীখে মুহম্মদ<br />♦আনফাসে রহীমিয়া<br />♦মা’ য়ারিফে মুহম্মদী<br />♦মজমুয়ায়ে ফতোয়া ২/২৬০<br />♦আপকা মাসায়েল আওর উনকা হাল ৩/৮৩<br />♦শিহাবুছ ছাকিব ৫০<br />♦মুনছিবে ইছমত ১৬ পৃ<br />♦রেসালায়ে নূর ২ পৃ<br />♦হাদীয়াতুল মাহদী ৫৬পৃ<br />♦দেওবন্দী আজিজুল হক অনুবাদ কৃত বুখারী শরীফ ৫/৩<br /><br /><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">সনদ পর্যালোচনা :</b></li></ul><br /><span style="color: red;"><b><br /></b></span><br />১. আব্দুর রাজ্জাক রাহমাতুল্লাহি আলাইহি হলে মুসলিম উম্মাহের সর্বশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দীস ইমাম বুখারী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি এর দাদা উস্তাদ। যদি বিতর্কের খাতিরে ধরেই নেই আব্দুর রাজ্জাক রাহমাতুল্লাহি আলাইহি তাঁর কিতাবে দুর্বল হাদীস উল্লেখ করেছেন তাহলে বলতে হয় বুখারী শারীফেও দ্বয়ীফ বা দুর্বল হাদীস আছে যেহেতু ইমাম বুখারী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি হাদীস শাস্ত্রের জ্ঞান লাভ করেছেন আব্দুর রাজ্জাক রাহমাতুল্লাহি আলাইহি এর কাছ থেকে। কিন্তু বুখারী শারীফে দুর্বল হাদীস আছে সেটা কেউই বলেন না। তাই “হাদীসটি জাল” কথাটি ভুল প্রমাণীত হল।<br /><br />২. হাদীসের সনদটি নিম্নরূপ<br />রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম>>জাবির বিন আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়্যাল্লাহু আনহু>>মুহাম্মাদ বিন মুঙ্কদার রাহমাতুল্লাহি আলাইহি>>মা’মার বিন রাশীদ>>আব্দুর রাজ্জাক রাহমাতুল্লাহি আলাইহি<br /><br />এবার দেখা যাক মুহাদ্দীগণের মন্তব্য<br />(ক) মুহাদ্দীস আব্দুল হক দেহলভী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি তাঁর সুবিখ্যাত সিরাত গ্রন্থ ‘মাদারিজ নব্যুওত’ গ্রন্থে হাদীসটিকে হাসান ও সহীহ বলেছেন।<br /><br />(খ) আহমাদ ইবন সালীহ (রঃ) বলেন, “আমি একবার আহমাদ বিন হাম্বল (রঃ) কে জিজ্ঞাসা করলাম, আপনি হাদীস শাস্ত্রে আব্দুর রাজ্জাকের থেকে আর কাউকে পেয়েছেন? আহমাদ বিন হাম্বল (রঃ) বলেন, না”।<br />[আসকলানী, তাহজিবুত তাহজিব ২/৩৩১]<br /><br />(গ) হাদীসটির একটি রাবী হলেন মা’মার বিন রাশীদ।<br />উনার সম্পর্কে আহমাদ বিন হাম্বল (রঃ) বলেন, আমি বাসরার সকল হাদীস শাস্ত্রের বিশেষজ্ঞের থেকে মুসান্নাফ আব্দুর রাজ্জাকে মা’মার বিন রাশীদ এর সূত্রে পাওয়া হাদীসগুলো পছন্দ করি। ইবন হাজর আসকলানী (রঃ) উনাকে দক্ষ মুখস্তবীদ, নির্ভরযোগ্য বলেন।<br />[আসকলানী, তাহজিবুত তাহজিব ১/৫০৫]<br />মা’মার বিন রাশীদ সূত্রে বর্ণিত বুখারী শারীফের হাদীস সংখ্যা প্রায় ২২৫ এবং<br />মুসলিম শারীফে বর্ণিত হাদীস সংখ্যা প্রায় ৩০০<br /><br /><br />(ঘ) হাদীসটির আরেক রাবী হলেন মুহাম্মাদ বিন মুকদার।<br />ইমাম হুমায়দি বলেন, মুকদার একজন হাফিজ<br />ইমাম জারাহ তাদীল ইবন মা’ঈন বলেন, উনি নির্ভরযোগ্য<br />[আসকলানী, তাহজিবুত তাহজিব ভলি ০৯/১১০৪৮]<br />মুকদার থেকে বর্ণিত হাদীসের সংখ্যা বুখারী শারীফে ৩০টি এবং মুসলিম শারীফে ২২টি।<br /><br />(ঙ) আর জাবির রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু একজন সুপ্রসিদ্ধ সাহাবী। বুখারী ও মুসলিম শারীফের উনার থেকে বর্ণিত অনেক হাদীস আছে।<br /><br />সুতরাং বুঝা গেল। হাদীসটির সকল রাবীই নির্ভরযোগ্য এবং উনাদের সূত্রে বুখারী ও মুসলিম শারীফেও হাদীস বর্ণিত আছে।<br /><br /><br /><br /><br />*****************************************<br /><br /><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক কিতাবে আছে তার প্রমান</b></li><li><span style="color: red;"><b>হাদিসের মান পর্যালোচনা </b></span></li></ul><br /><br /><br />★ ★ ইমাম বায়হাকী [Born : 384 AH/994 CE<br />Died : 458 AH/1066 CE]<br /><br />★ এই জগৎবিখ্যত মুহাদ্দিস ইমাম, আল্লামা বায়হাক্বী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার কিতাবে বর্ননা করেন–<br /><br />ان الله تعالي خلق قبل الاشياء نور نبيك<br /><br />“….. নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক সর্ব প্রথম উনার নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার “নূর” মুবারক সৃষ্টি করেন।”<br /><br />দলীল-<br />√ দালায়েলুন নবুওয়াত লিল বায়হাক্বী ১৩ তম খন্ড ৬৩ পৃষ্ঠা।<br /><br />উক্ত হাদিস সম্পর্কে সমর্থনকারী Islamic Scholars দের বিবৃতি দ্বারা উপরোক্ত সনদ এবং হাদিসের মান নির্নয় করি :-<br /><br />★ শাইখ আব্দুল কাদির জিলানী (রহ) [পিরে পিরানী,মিরে মিরানী, গাউসে সামাদানী, মাহবুবে সুবহানী, গাউসুল আযম দস্তগীর (রহ), ওফাত ৫৬১ হিজরি]<br /><br />তিনি তার বিখ্যাত [Sirr al-asrar fi ma yahtaju ilayh al-abrar (p. 12-14 of the Lahore edition)] কিতাবে বলেন, আমি (রাসুল) আল্লাহর (নুর) থেকে সৃষ্টি আর আমার (নুর) থেকে সমস্ত বিশ্বাসীগন (ও সমস্ত কিছু) সৃষ্টি।<br />তিনি আরো বলেন, রাসুল (সা) এর নুর থেকে আল্লাহর আরশ সৃষ্টি এবং এমন আরো কিছু (যা হাদিসে প্রথম) সৃষ্টি যেমন কলম, বুদ্ধিমত্তা [The Secret of Secrets (Cambridge: Islamic Texts Society, 1994)]<br /><br />এই হাদিস সম্পর্কে ৩০/৪০ জন মোহাদ্দিসের বক্তব্য সহ বিশালভাবে এই Link এ দেখুন :<br /><br /><span style="color: red;"><b>লিংক :</b></span><br />জাবির (রা) বর্নিত হাদিসে নুর (Hadith-E-Noor) কি জাল?<br /><br /><a href="http://goo.gl/Myx0dg" target="_blank">http://goo.gl/Myx0dg</a><br /><br /><span style="color: red;"><b>লিংক :</b></span><br />প্রথম সৃষ্টি সম্পর্কে হাদিসটির Chain Transmission add করেছি :-<br /><br /><a href="http://goo.gl/plWl53" target="_blank">http://goo.gl/plWl53</a><br /><br /><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">হাদিস ৩ :</b></li></ul><br /><br /><br />রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم বলেন :-<br /><br />" আমি তোমাদের আমার পূর্বের কিছু<br />কথা জানাবো! তা হলো-<br />আমি হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস সালামের<br />দোয়া আর হযরত ঈসা আলাইহিস সালামের ওনার জাতিকে দেয়া সুসংবাদ ও আমার আন্মাজানের (স্বপ্নে) দেখা সেই নূর যা ওনার দেহ থেকে বেরিয়ে শাম দেশের প্রাসাদ সমুহকে আলোকিত করেছিল.. "<br /><br /><span style="color: red;"><b>Reference :</b></span><br /><br />Book: Miskatul Masabih<br />page: 513<br /><br />Book: Kanjul Ummal<br />Part: 11<br />Page: 173<br /><br />From: Ibne Hibban<br />Book: Shahih ibne hibban<br />Volume: 9<br />Page: 106<br /><br />From: Ibn al-Jawzi<br />Book: al-Wafa'<br />Page: 91,<br />chapter: 21 of Bidayat nabiyyina sallallahu `alayhi wa sallam<br /><br />From: Imam Haythami<br />Book: Majma` al-zawa'id (8:221/409)<br /><br />From: Al Haakim,<br />Book: Al mustadrak,<br />Volume :002,<br />Page No. 615-616/ 705/724<br />References of Hadith number 4233<br />or V:3 page: 27<br /><br />Imam Hakim after narrating it said:<br /><br />هذا حديث صحيح الإسناد شاهد للحديث الأول<br /><br />Translation: This Hadith has a Sahih chain and is also a witness over the first hadith (which he mentioned in the chapter)<br /><br />Reference<br /><br />►Mustadrak ala Sahihayn, Volume 2, Page No. 600, Hadith No. 4175<br /><br />From: Imam Ahamad<br />Book: Musnade Ahamad<br />volume: 4<br />page: 127<br />Hadith: 16701<br /><br />From : Ibn e Sa'd<br />Book : Tabqaat Al Kubra<br />Volume : 1<br />Page : 150<br /><br />From : Bayhaqi<br />Book : Dalaeel un Nubuwwah<br />Volume : 1<br />Page : 83<br />again 1:110 & 2:8<br /><br />From : Ibn e 'Asakir<br />Book : Tareekh Madeenat Damishq<br />Volume/page : 1:170 and 3:393<br /><br />From : Qurtabi<br />Book : Jami' Al Ahkaam Al quran<br />Volume : 2<br />Page : 131<br /><br />From : Tabari<br />Book : jami' Al Bayan<br />Volume : 1<br />Page : 556<br /><br />From : Ibn e Katheer<br />Book : Tafseer Al Quran Al Azeem<br />Volume : 4<br />Page : 360-361<br /><br />From : Samarqani<br />Book : Tafseer<br />Volume : 3<br />Page : 421<br /><br />From : Tabarai<br />Book : Tareekh Al Umam wal Mulook<br />Volume : 1<br />Page : 458<br /><br />From : Ibn e Ishaaq<br />Book : Seerat An Nabwiyyah<br />Volume : 1<br />Page : 28<br /><br />From : Ibn e Hisham<br />Book : Seerat An Nabwiyyah<br />Volume : 1<br />Page : 302<br /><br />Book: Al-Bidaya wan Nehaya<br />Volume : 2<br />page: 321<br /><br />Book: Musnade Afzar<br />Hadith: 2365<br /><br />Book: Tafsire Dor're Monsor<br />volume : 1<br />page: 334<br /><br />Book: Maoware dul<br />zamman<br />volume:1<br />pagepage:512<br /><br />From : Halabi<br />Book : Seerat Al Halabiyyah<br />Volume : 1<br />Page : 77<br /><br /><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">হাদিস ৪ :</b></li></ul><br /><span style="color: red;"><b><br /></b></span><br />তাবলিগ জামাতের নেতা আশরাফ আলী থানভী<br />তার বিখ্যাত কিতাব “নুশর আত ত্বীব” এ বর্ননা করেছেন যে —<br />Asraf Ali Thanwi has mentioned a Hadith in his book نشر الطیب فی ذکر النبی الحبیب صلی اللہ علیہ وسلم that—-<br /><br />—– Hazrat Ali bin Al-Hussain (Zainul Abdeen) narrated from ”””his father Hazrat Hussain (رضی اللہ عنہ) ”””’and he narrated from ”””his father (Hazrat Aliرضی اللہ عنہ)”””’ that the Prophet (صلی اللہ علیہ وسلم) said:<br /><br />হযরত আলি বিন আল-হোসাইন [ ইমাম জয়নুল আবেদিন (রা) ] ওনার পিতা ইমাম হোসাইন (রা) থেকে তিনি ওনার পিতা হযরত আলি (রা) থেকে বর্ননা করেছেন যে রাসুলুল্লাহ (সা) বলেছেন,<br /><br />—– :“I was a ””’noor (light)””” in front of my Lord some fourteen thousand years before the birth of Hazrat Adam (علیہ السلام).”<br /><br />আমি আমার প্রভুর সামনে আদম (আ) সৃষ্টিরও প্রায় ১৪ হাজার বছর পুর্বে একটা নুর হিসেবে বিদ্যমান ছিলাম।<br /><br />—- There are some more traditions which prove that the noor of the Prophet (صلی اللہ علیہ وسلم) was created in the earliest time, some traditions say that his noor was created before the Tablet, the Pen, earth, sky and even before all creatures.<br /><br />এমন অনেক ধরনের বর্ননা প্রমান করে যে রাসুলুল্লাহ (সা) এর নুর সর্বপ্রথমে (earliest)<br />সৃষ্টি হয়েছিল, কিছু কিছু বর্ননা (মানে হাদিস) বলে যে লাওহ-কলম, পৃথিবী- আকাশ এমনকি সবকিছুর পুর্বে রাসুলুল্লাহ (সা) এর নুর সৃষ্টি হয়েছিল।<br /><br /><span style="color: red;"><b>Reference :</b></span><br /><br />উনার বিখ্যাত কিতাব “Nashr ut Teeb fi Dhikr il Nabbiyal Habeeb” এ হাদিস লিখেছেন। স্ক্যান কপিসহ দেখতে <a href="http://goo.gl/ZhX2mH" target="_blank">Click here</a> : <a href="http://goo.gl/ZhX2mH" target="_blank">http://goo.gl/ZhX2mH</a><br /><br />তাছাড়া এই উত্তর দেওবন্দের আন্তর্জাতিক website এর ফতোয়া দেখুন :-<br /><br />Question: 3126 >Is the Prophet peace be upon him’s nur the first thing to be created? Also, was it created before Adam alayhis salam’s? Answer: 3126 Jan 29,2008 (Fatwa: 903/876=D)<br /><br /><span style="color: #783f04;"><b><u>ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দের ফতোয়ার ওয়েবসাইটের লিঙ্ক –</u></b></span><br /><br /><a href="http://darulifta-deoband.org/showuserview.do?function=answerView&all=en&id=3126" target="_blank">http://darulifta-deoband.org/showuserview.do?function=answerView&all=en&id=3126</a><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">হাদিস ৫ :</b></li></ul><br /><br /><br />حدثنا الحسن قثنا أحمد بن المقدام العجلي قثنا الفضيل بن عياض قثنا ثور بن يزيد عن خالد بن معدان عن زاذان عن سلمان قال سمعت حبيبي رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول كنت انا وعلي نورا بين يدي الله عز وجل قبل ان يخلق آدم بأربعة عشر ألف عام فلما خلق الله آدم قسم ذلك النور جزءين فجزء أنا وجزء علي عليه السلام<br /><br />Salman (ra) narrates that he heard the beloved Prophet (صلى الله عليه وسلم) say: I was a Nur in front of Allah, some 14000 years before creation of Adam (as).<br /><br /><span style="color: red;"><b>Reference :</b></span><br /><br />★ Imam Ahmed bin Hanbal in Fadhail as Sahaba, Volume No. 2,Page No. 663, Hadith No 1130<br /><br />★ Al Muhibb al Tabari narrates this tradition on the authority of Salman from the Prophet (pbuh&hp) in al Riyad al Nadirah, ii, 163:<br /><br />★ Ahmad ibn Hanbal in al Fada’il;<br /><br />★ Sibt ibn al Jawzi in Tadhkirat Al­khawass, 46;<br /><br />★ Abu Hatim Muhammad ibn Idris al Razi in Zayn al Fata fi tafsir Surat Hal ata, MS.;<br /><br /><br /><span style="color: red;"><b>CHAIN TRANSMISSION :</b></span><br /><br /><br />★ This tradition has also been narrated by also Ibn Mardawayh, Ibn Abd al Barr, al Khatib al Baghdadi, Ibn al Maghazili, al-Asimi, Shiruyah al Daylami and others from Imam Ali , Salman , Abu Dharr , Anas ibn Malik , Jabir ibn Abd Allah and other Companions.<br /><br />উক্ত হাদিসের সনদ বর্ননাকারী গন :-<br /><br />the hadis is transmitted by many genres of narrators including –<br /><br />i) Sahaabah (Companions of the Holy Prophet s.a.w.a.)<br />ii) Taabe’een (Generation after companions who did not see the Holy Prophet s.a.w.a.)<br />iii) Huffaaz (Memorizers of the Holy Quran)<br />iv) Ulama (Scholars)<br /><br />The following is a category-wise list of transmitters:<br /><br />i) Companions:<br />Among the revered companions who narrated the tradition:<br /><br />1. Ameerul Momineen Ali b. Abi Taalib (a.s)<br /><br />Following scholars have recorded the tradition from him:<br /><br />• Saalehaani<br />• Kala’ai<br />• Muhammad b. Jafar<br />• Wasabi<br />• Waa’iz Hirvi<br />• Muhammad Sadr Aalim<br /><br />2. Imam Husain b. Ali (a.s)<br /><br />Following scholars have chronicled the tradition from him:<br /><br />• Aasimi<br />• Khaarazmi<br />• Matarzi<br />• Shahabuddin Ahmad<br /><br />3. Salman Muhammadi (r.a)<br /><br />Following scholars have documented this tradition from him:<br /><br />• Ahmad b. Hanbal. (Sibt-e-Jauzi has narrated this tradition in his book from Ahmad b. Hanbal.)<br />• Abdullah Ibn Ahmad<br />• Ibne Maghazili<br />• Sheruyeh Daylami<br />• Natanzi<br />• Shahardar Daylami<br />• Khateebe Khaarazmi<br />• Ibn Asir<br />• Hamwini<br />• Taalibi<br />• Hamadani<br />• Ganji Shaafe’ee<br />• Tabari<br />• Wasabi<br />• Hirvi<br /><br />4. Abu Zarr Ghaffari (r.a.)<br /><br />Ibne Maghaazili has narrated from him.<br /><br />5. Jaabir b. Abdillah al-Ansaari (r.a.)<br /><br />Ibne Maghaazili has narrated from him.<br /><br />6. Abdullah b. Abbas (r.a.)<br /><br />Following scholars have narrated this tradition from him:<br /><br />• Ibn Habeeb Baghdadi<br />• Natanzi<br />• Ganji Shaafe’ee<br />• Hamwini<br />• Zarandi<br />• Shahabuddin Ahmad<br />• Jamaal Muhaddis<br /><br />7. Abu Hurairah<br /><br />Hamwini has narrated from him.<br /><br />8. Anas b. Maalik<br /><br />Aasimi has narrated from him.<br /><br />i) The Taabe’een who narrated Hadees-e-Nur:<br />• Imam Ali b. Husain b. Abi Taalib (a.s)<br />• Zadaan Abu Umar Kandi exp 82 AH<br />• Abu Usman Nahdi<br />• Saalim b. Abu Ja’ad Ashja’ee exp. 98 or 100 AH<br />• Abu Zubair Muhammad<br /><b style="color: red;"><br /></b><b style="color: red;"><br /></b><br /><b style="color: red;"><br /></b><span style="color: red;"><b><br /></b></span><b style="color: red;">হাদিস ৬ : </b><span style="color: red;"><b>"রসুল (দুরুদ) এর দাত মোবারক থেকে নুর নি:সৃত হত" এই হাদিসটি নাকি </b></span><b style="color: red;">জাল ?</b><span style="color: red;"><b>ওহাবীদের দাঁতভাঙা জাবাব :-</b></span></div><div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><span style="color: red;"><b><br /></b></span></div><div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><span style="color: red;"><b><br /></b></span></div><div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><span style="color: purple;"><b></b></span><br /><div dir="ltr" trbidi="on"><span style="color: purple;"><b>দলীল নং-১</b></span></div><span style="color: purple;"><b></b></span><br /><div dir="ltr" trbidi="on"><span style="color: purple;"><b>“হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাদ্বিয়াল্লা­হু আনহু) বলেন, রাসুল (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর সামনের দন্ত মোবারক প্রশস্ত ছিল।যখন তিনি কথা বলতেন তখন তাঁর দন্ত সমূহ থেকে নূর(আলো) বের হত।</b></span></div><span style="color: purple;"><b></b></span><div dir="ltr" trbidi="on"><span style="color: purple;"><b><br /></b></span></div><span style="color: purple;"><b><div dir="ltr" trbidi="on">Reference :</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">★ ইমাম বায়হাকীঃ দালায়েলুন নবুয়তঃ১/২১৫পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ ইমাম তিরমিযিঃ শামায়েলে তিরমিযিঃ১২পৃঃ,হাদিস নং-১৪</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ ইমাম বাগভীঃ শরহে সুন্নাহঃ১৩/­২২৩পৃঃ,হাদিসঃ৩৬৪৪</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ খতিব তিবরিযিঃ মিশকাতুল মাসাবিহঃ৪/­৫১৮পৃঃ,হাদিসঃ৫৭৯৭</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ ইমাম দারেমীঃ আস সুনানঃ১/­২০৩পৃঃ,হাদিসঃ৫৯</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ ইমাম সৈয়ুতিঃ খাসায়েসুল কোবরাঃ১/­১১১পৃঃ,হাদিসঃ২৮৪</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ ইমাম আবদুর রাজ্জাকঃ আল মুসান্নাফঃ১১/২৬০পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ ইমাম নাবহানীঃ হুজ্জাতুল্লাহি আলাল আলামিনঃ৬৬৩পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ ইবনে আসাকিরঃ তারিখে দামেস্কঃ২/৫৭পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ ইবনে হাজর হায়তামীঃ মাযমাউদ যাওয়াইদঃ৮/২৭৯পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ ইমাম তাবরানিঃ মু’জামুল আওসাতঃহাদিস নং-৩৫৬৩</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ ইবনে কাসিরঃ আল বেদায়া ওয়ান নেহায়াঃ৬/২৫পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ ইমাম তাবরানিঃ মু’জামুল কবীরঃ১১/৪১৬পৃঃ হাদিসঃ১২১৮১</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ উমর ইবনে শাবাহ(ওফাত ২৬২হিঃ) :তারিখে মদীনাঃ২/৬১০পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ যিয়া মোকাদ্দাসীঃ আহাদিসুল মুখতারঃ১৩/৪৮পৃঃ হাদিসঃ৭০-৭১</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">সনদ পর্যালোচনাঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">এ হাদিসটি এ সাহাবী হতে দুইটি সূত্রে বর্ণিত আছে।তাবরানির সংকলিত সনদের একজন রাবীর ব্যাপারে হাইতামী তাঁর মাযমাউদ যাওয়াইদ গ্রন্থে বলেনঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">“হাদিসটি তাবরানী বর্ণনা করেছেন, আর সনদে ‘ আবদুল আজিজ বিন আবি সাবিত’ রাবী রয়েছেন আর তিনি দুর্বল।”</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ইবনে হাজর হাইতামীঃমাযমাউয যাওয়াইদঃ৮/­২৭৯পৃঃ,হাদিসঃ১৪০৩১</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ইমাম বায়হাকীঃদালায়েলুন নবুয়তঃ২/১৪৮পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on">কিন্তু সুনানে দারেমী,শামায়েলে তিরমিযি, উমর ইবনে শাবাহ তার তারিখে মদীনায়, যিয়া মোকাদ্দাসীর গ্রন্থে এ রাবী নেই।তাই সনদটি প্রথম সূত্রে দ্বঈফ হলেও দ্বিতীয় অন্য সূত্রে সহীহ।</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">দলীল নং-২</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">“হযরত আবু কিরসাপা (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) বর্ণনা করেন,আমি ও আমার মা এবং আমার খালা রাসুল (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর নিকট বায়াত গ্রহন করলাম।অতঃপর আমরা যখন ফিরে আসলাম তখন আমার মা ও খালা আমাকে বললেন হে প্রিয় ছেলে! আমরা রাসুল (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর মত সুশ্রী,সুভাষী ও নম্রভাষী কাউকে দেখিনি।যখন তিনি কথা বলতেন তখন আমরা তাঁর পবিত্র মুখ মোবারক থেকে নূর বের হতে দেখতাম।</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">Reference :</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">★ইমাম সৈয়ুতিঃখাসায়েসুল কোবরাঃ১/­১১১পৃঃ,হাদিসঃ২৮৫</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ইবনে হাজর হাইতামীঃমাযমাউয যাওয়াইদঃ৮/­২৭৯পৃঃ,হাদিসঃ১৪০৩২</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ইমাম নাবহানীঃহুজ্জাতুল্লা­হি আলাল আলামিনঃ৬৬৩পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ইমাম তাবরানীঃমু’জামুল কবীরঃ৩/­১৮পৃঃ,হাদিসঃ২৫১৮</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">দলীল নং-৩</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">হযরত আবু হুরায়রা(রাদ্বিয়াল্­লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, ” নবী করীম (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) যখন হাসতেন,তখন পবিত্র দাঁত সমুহ থেকে নূর বের হত, যা দ্বারা দেয়াল আলোকিত হয়ে যেত।</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">Reference :</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">★ইমাম সৈয়ুতিঃখাসায়েসুল কোবরাঃ১/­১৩৬পৃঃ,হাদিসঃ৪০০</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ইমাম বায়হাকীঃদালায়েলুন নবুয়তঃ২/১৪৮পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ইবনে হাজর হাইতামীঃমাযমাউয যাওয়াইদঃ৮/২৭৯পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on">★মোল্লা আলী ক্বারীঃজামিউল ওয়াসায়েলঃ২/১৫পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on">★ ইমাম হালবীঃ সিরাতে হালবিয়্যাহঃ৩/৪৬৮পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">দলীল নং-৪</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">হযরত আবু হুরায়রা(রাদ্বিয়াল্­লাহু আনহু) হতে বর্ণিত তিনি বলেন রাসুলে আকরাম (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর দাঁড়ি মোবারক কাল এবং সামনের দাঁত মোবারক অত্যন্ত আলোকময় ও সুন্দর ছিল।</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">Reference :</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">★দালায়েলুন নবুয়তঃ১/১২৭পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on">★খাসায়েসুল কোবরাঃ১/১৩৪পৃঃ হাদিসঃ৩৮৭</div><div dir="ltr" trbidi="on">★বুখারীঃআদাবুল মুফরাদাতঃ১/­৩৯৫পৃঃ,হাদিসঃ১১৫</div><div dir="ltr" trbidi="on">★সিরাতে হালবিয়্যাহঃ৩/৪৬৮পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on"><div dir="ltr" trbidi="on">দলীল নং-৫</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">হযরত হাসান(রাদ্বিয়াল্লাহ­ু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন</div><div dir="ltr" trbidi="on">“রাসুল (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) যখন রাগান্বিত হতেন মুখ মোবারক ফিরিয়ে নিতেন এবং মন সংকুচিত হয়ে যেত বলে মনে হত।আনন্দিত হলে দৃষ্টি ঝুঁকিয়ে নিতেন, তাঁর বরকতময় হাসি ছিল মুচকি হাঁসি।হাঁসির সময় দাঁত থেকে শিলার মত নূর বের হত বা ঝলমল করত।”</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">Reference :</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">★খাসায়েসুল কোবরাঃ১/­১৩৯পৃঃহাদিসঃ৪১৪</div><div dir="ltr" trbidi="on">★মাযমাউদ যাওয়াইদঃ৮/২৭৮পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on">★শামায়েলে তিরমিযিঃ১/­১৩৫পৃঃ,হাদিসঃ২১৬</div><div dir="ltr" trbidi="on">★দালায়েলুন নবুয়তঃ১/২৮৮পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on">★শুয়াবুল ঈমানঃ৩/­২৪পৃঃ,হাদিসঃ১৩৬২</div><div dir="ltr" trbidi="on">★বাগভী,শরহুস সুন্নাহঃ১৩/২৭২পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on">★আর রাহিকুল মাখতুমঃ১/৪৪৬পৃঃ</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">মুল : প্রমানিত হাদিসকে জাল বানানোর স্বরুপ উন্মোচন (১ম খন্ড)</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">★ শয়তানের অনুসারীদের পক্ষে :</div><div dir="ltr" trbidi="on">“হাদিসের নামে জালিয়াতি” বইয়ের ২৮০ পৃষ্ঠায় **** আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর “রাসুল (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর দাঁত মোবারক থেকে নুর প্রকাশ পেত” এই বিষয়টি অস্বীকার করে বলেছেন,এগুলো নাকি মিথ্যা কাহিনী শুধুমাত্র “মা’দারিজুন নবুয়ত” গ্রন্থ ছাড়া আর কোন গ্রন্থে পাওয়া যায় না।</div></div></b></span></div><div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><span style="color: red;"><b><br /></b></span><br /><ul style="text-align: left;"></ul><br /><span style="color: red;"><b><br /></b></span><br />“হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাদ্বিয়াল্লা­হু আনহু) বলেন, রাসুল (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর সামনের দন্ত মোবারক প্রশস্ত ছিল।যখন তিনি কথা বলতেন তখন তাঁর দন্ত সমূহ থেকে নূর(আলো) বের হত।<br /><br />Reference :<br /><br />★ ইমাম বায়হাকীঃ দালায়েলুন নবুয়তঃ১/২১৫পৃঃ<br />★ ইমাম তিরমিযিঃ শামায়েলে তিরমিযিঃ১২পৃঃ,হাদিস নং-১৪<br /><br /><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">হাদিস ৭ :</b></li></ul><div><span style="color: red;"><b><br /></b></span></div><div><div><div>হযরত আনাস (রা:) থেকে বর্ণিত যে দিন রাসুলুল্লাহ (সা:)</div><div>মদিনাতুল মুনাউউারাহ পৌছালেন মদিনাতুল মুনাওয়ারার সব কিছু ওনার নূর এ আলোকিত হয়ে গিয়েছিল..”</div><div><br /></div><div>Reference :</div><div><br /></div><div>★ তিরমিযী শারীফ;</div><div>★ ইবনে মাজাহ</div></div><div style="font-weight: bold;"><br /></div><div style="font-weight: bold;"><br /></div></div><div><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">হাদিস ৮ : </b></li></ul></div><div style="font-weight: bold;"><br /></div><br /><b>তাবেয়ী কাব আল আহবার (রা)</b><br /><b>↓</b><br /><b>আমর বিন শাহ আনসারী আল মাদানী (রহ)</b><br /><b>↓</b><br /><b>হযরত সাইব বিন আমর আনসারী (রহ)</b><br /><b>↓</b><br /><b>ইমাম আবু সা'দ আন নিশাপুরী (রহ) →</b><br /><br /><br />عن كعب الخبار رضى الله عنه قال : لما الله ان يخلق المخلوقات بسط الارض وقع السماء وقبض قبضة من نوره و قال لها كونى محمدا فصارت عمودا من نوره فعلا حتى انتهى الى حجب العظمة فسجد و قال فى سجوده الحمد لله فقال الله سبحانه و تعالى لهذا خلقتك و سميتك محمد صلى الله عليه و سلم منك ابدا الخلق و بك اختم الرسل-<br /><br />অর্থ : হযরত কাব আহবার (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন যখন সৃষ্টি জগত সৃজন করার ইচ্ছা করলেন তখন মাটিকে সস্প্রসারিত করলেন, আকাশকে<br />উঁচু করলেন এবং আপন <span style="color: red;"><b>নুর</b></span> হতে (কুদরতীভাবে) এক মুষ্ঠি <span style="color: red;"><b>নুর</b></span> গ্রহন করলেন। তারপর উক্ত নূরকে নির্দেশ দিলেন’ তুমি মুহাম্মদ হয়ে যাও।’ অতএব সে নূও স্তম্ভের ন্যায় উপরের দিকে উঠতে থাকল এবং মহত্বের পর্দা পর্যন্ত পৈাছে সিজদায় পরে বলল,’আলহামদুলিল্লাহ’ তখন আল্লাহ্‌ পাকের পক্ষ থেকে ইরশাদ হল,এজন্যই তোমাকে সৃষ্টি করেছি আর তোমার নাম মুহাম্মদ রেখেছি। তোমার হতেই সৃষ্টি কাজ শুরু করব এবং তোমাতেই রিসালাতের ধারা সমাপ্ত করব।<br /><br />Reference :-<br /><br />★ ইমাম নিশাপুরী : শরাফুল মোস্তফা ৪০৬ পৃ<br />★ সিরাতুল হালাভিয়া ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা ৫০<br />★ ইবনুল যাওজী : মুয়াল্লাকানাল ওফা<br />★ ইমাম কুস্তালানী : আল মাওয়াহিব<br />★ ইমাম ইবনে সাবা : শিফাউস সুদুর<br />★ ইমাম ইবনে আবি জুমরা : বাহযাতুল নুফুওস<br />★ ইমাম মুহাম্মদ বিন ইউসুফ : সুবলুল হুদা<br /><br /><br /><span style="color: red;"><b>নোট : রাসুল (সা) এর নুর</b></span><b style="color: red;"> আল্লাহ পাকের নুর থেকে সৃষ্টি বলা যাবে কিন্তু</b><br /><span style="color: red;"><b>আল্লাহ পাকের নুরের অংশ বলা যাবে না। আল্লাহ পাকের নুরকে খন্ডাংশ করে নুরে মোহাম্মাদী (সা) এর সৃষ্টি হয়েছে মনে করা</b></span><b style="color: red;"> মানে শিরিক, কুফর। (</b><span style="color: red;"><b>আলা হযরত আহমদ রেজা খান বেরলবী রহ.)</b></span><br /><span style="color: red;"><b>↓</b></span><br /><span style="color: red;"><b></b></span><br /><span style="color: red;"><b>এই নুরের ওপমা হল যেমন :-</b></span><br /><span style="color: red;"><b>আসমানের সুর্যের আলো। এই আলো যমিনে পতিত হলে যমিনের আলো ও সুর্যের আলো কিন্তু সুর্য না আবার এই আলো সুর্য থেকে খন্ড করা অংশ না (বরং এটা সুর্যের আলো) তদ্রোপ একটা মুমবাতি বা প্রদিপ থেকে হাজার বাতি বা নুর জালালে ও একটা আরেকটার অংশ না। ঠিক সেই রকমভাবে রাসুল(সাঃ) আল্লাহর নুরের তৈরি হয়েও নূর-এ- মুহাম্মাদি(সা) নূর এ খোদা’র অংশ না বা আল্লাহর নুরকে খান্ডাংশ করে নবিজি(সাঃ) এর সৃষ্টি করেছেন এই ভাবে ও বলা বা ধারনা করা শিরিক কারন আল্লাহর কোন অংশ নাই..শরিক নাই।এ কথা বললেই শিরিক,কুফরি,বাতিল ।আর এটা খুবই সুক্ষ ব্যাপার।</b></span><br /><span style="color: red;"><b><br /></b></span><span style="color: red;"><b>Reference:-</b></span><br /><span style="color: red;"><b>চতুর্দশ শতাব্দির শ্রেষ্ঠ মুজাদ্দিদ ইমাম এ আহলে সুন্নত ‘আ’লা হযরত আহমদ রেযা খান বেরলভী (রহ)</b></span><br /><br /><span style="color: red;"><b><br /></b></span><span style="color: red;"><b><br /></b></span><br /><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">হাদিস ৯ :</b></li></ul><br /><br /><br />عن عائشة رضي الله عنها قالت : كنت في الشجر ثوبا لرسول الله صلي عليه و سلم فانطفا المصباح و سقطت الابرة من يدي فدخل علي رسول الله صلي الله عليه و سلم فاضاء من نور وجهه فجدت الابرة-<br /><br />অর্থ : “হযরত আয়েশা (রা) হতে বর্ণিত- তিনি বলেন, আমি রাত্রে বাতির আলোতে বসে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কাপড় মোবারক সেলাই করেছিলাম। এমন সময় প্রদীপটি (কোন কারণে) নিভে গেল এবং আমি সুচটি হারিয়ে ফেললাম। এরপরই নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অন্ধকার ঘরে প্রবেশ করলেন। তাঁর চেহারা মোবারকের নূরের জ্যোতিতে আমার অন্ধকার ঘর আলোময় হয়ে গেল এবং আমি (ঐ আলোতেই) আমার হারানো সুচটি খুজে পেলাম”।<br /><br />Reference :-<br />(ইমাম ইবনে হায়তামী (রাঃ) এর আন-নে’মাতুল কোবরা আলার আলম গ্রন্থে ৪১ পৃষ্ঠা)।<br /><br /><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">হাদিস ১০ :</b></li></ul><br /><span style="color: red;"><b><br /></b></span><span style="color: red;"><b><br /></b></span>لَمَّا كَانَ الْيَوْمُ الَّذِي دَخَلَ فِيهِ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْمَدِينَةَ أَضَاءَ مِنْهَا كُلُّ شَيْءٍ فَلَمَّا كَانَ الْيَوْمُ الَّذِي مَاتَ فِيهِ أَظْلَمَ مِنْهَا كُلُّ شَيْءٍ وَلَمَّا نَفَضْنَا عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْأَيْدِي وَإِنَّا لَفِيدَفْنِهِ حَتَّى أَنْكَرْنَا قُلُوبَنَا<br /><br />Sayyidina Anas ibn Maalik (RA) narrated: The day when Allah’s Messenger entered Madinah, everything in it was illuminated. Then, the day when he died everything in it became dark. And we had barely dusted off our hands after burying him when our hearts changed.<br /><br />References::::<br /><br />►Trimidhi Hadith No: 3638<br />►Musnad Ahmad Hadith No: 13311<br />►Ibne Majah Hadith No: 1613<br />►Muwahibul ladaniyah pg 68 vol 1<br />►Mustadrik pg 12 vol 3<br /><br /><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">হাদিস ১১ :</b></li></ul><br /><br />مجتمعات فقالت امرأة منهن يا نساء قريش أيتكن تتزوج هذا الفتى فتصطاد النور الذي بين عينيه وإن بين عينيه نوراً قال فتزوجته آمنة بنت وهب بن عبد مناف بن زهرةفجامعها فحملت برسول الله<br /><br />al-Zuhri narrated: `Abd Allah ibn `Abd al-Muttalib wasthe most handsome man that had ever been seen among the Quraysh. One day he went out and was seen by a an assembly of the women of Quraysh. One of them said: “O women of the Quraysh, which among you will marry this youth and catch thereby<br />→  the light that is between his eyes?” For verily there was a light between his eyes. Thereafter Amina bint Wahb ibn `Abd Manaf ibn Zuhra married him, and after he joined her she carried Allah’s Messenger.<br /><br />References<br />►al-Bayhaqi narrated it in Dala’il al-nubuwwa (1:87)<br />► Tabari in his Tarikh (2:243)<br />►Ibn al-Jawzi in al-Wafa’ (p. 82-83, ch. 16 of Abwab bidayati nabiyyina)<br /><b style="color: red;"><br /></b><br /><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">হাদিস ১২ :</b></li></ul><br /><br />Translation : Abu Hurraira (ra) narrates from the Messenger of Allah (May Peace be upon him) that he said: When Allah created Adam (Peace be upon him) He informed him of his descendants, at this Adam (Peace be upon him) saw superiority of some over others, then he saw me towards the end in form of<br />→  an “ILLUMINATING NUR” (i.e. first to be created from Nur but sent in last), he (Adam) said: O my Lord who is this? The Lord replied: This is your son Ahmed who is the first and the last and (on the Day of Judgment) he will be first to do intercession. [Imam Bayhaqi in his Dalail an Nabuwwah: Volume 005, Page No. 483]<br /><br /><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">হাদিস ১৩ :</b></li></ul><br /><br /><br />Hadrat Sayyida Halima Sa’adiya (radi Allahu anha) who was the one responsible for feeding milk to the Holy Prophet (صلى الله عليه وآله وسلم) The one before whom the Holy Prophet (صلى الله عليه وآله وسلم) used to eat and drink, even she believed that the Holy Prophet (صلى الله عليه وآله وسلم) was Noor and this has been explained by<br />★ Allama Muhadith Ibn Jauzi and<br />★ Qazi Thanaullah Paani Pati (rahmatuallah aleh) writes :<br /><br />→ “When I used to feed milk to the Holy Prophet (صلى الله عليه وآله وسلم) then I never felt the need for a light in my house. Thus one day Umme Khula Sa’diya said<br />→ ,”O Halima ! Do you leave the fire burning for the entire night in your house? and I answered by saying, “No! I swear by Almighty Allah that I do not keep the fire burning at all. → This Noor and brightness is that of Sayidduna Rasoolullah Prophet (صلى الله عليه وآله وسلم)<br /><br />Reference<br />►Bayaanul Miladun Nabwi pg 54 – Tafseere Mazhari<br /><br /><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">হাদিস ১৪ :</b></li></ul><br /><br /><br />ইবন তায়্যিমিয়ার ছাত্র ইবনুল কায়্যিউমও নবী কারীম (সাঃ) এর নূরের কথা লিখেছেনঃ<br />we read that al-‘Abbas, may Allah be pleased with him, said to him: O Messenger of Allah (may Allah bless him and grant him peace) I wish to praise you. The Messenger of Allah (may Allah bless him and grant him peace) replied: “Go ahead – may Allah adorn your mouth with silver!” He said a poem that ended with these lines: “And then, when you were born, a light rose over the earth until it illuminated the horizon with its radiance. We are in that illumination and that original light and those paths of guidance – and thanks to them pierce through.”<br />[Ibn al-Qayyim in Zad al-ma ‘ad]<br /><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">হাদিস ১৫ :</b></li></ul><span style="color: red;"><b><br /></b></span>ইবন তায়্যিমিয়ার ছাত্র ইবনুল কায়্যিউমও নবী কারীম (সাঃ) এর নূরের কথা লিখেছেনঃ<br />we read that al-‘Abbas, may Allah be pleased with him, said to him: O Messenger of Allah (may Allah bless him and grant him peace) I wish to praise you. The Messenger of Allah (may Allah bless him and grant him peace) replied: “Go ahead – may Allah adorn your mouth with silver!” He said a poem that ended with these lines: “And then, when you were born, a light rose over the earth until it illuminated the horizon with its radiance. We are in that illumination and that original light and those paths of guidance – and thanks to them pierce through.”<br />[Ibn al-Qayyim in Zad al-ma ‘ad]<br /><br /><br /><br /><ul style="text-align: left;"><li><b style="color: red;">হাদিস ১৬ :</b></li></ul><br /><br /><br /><span style="color: purple;"><b></b></span><br /><span style="color: purple;"><b>নুর সম্পর্কিত আরেকটি হাদিস :</b></span><br /><span style="color: purple;"><b><br /></b></span><span style="color: purple;"><b>Hadith no 1 : প্রথম সুত্র</b></span><br /><span style="color: purple;"><b><br /></b></span><span style="color: purple;"><b>® ইমাম আবু নুইম ইস্পাহানী (রহ) [৩৩৬-৪৩০ হি:] সংকলন করেছেন,</b></span><br /><span style="color: purple;"><b><br /></b></span><span style="color: purple;"><b>হযরত আবু হুরায়রা (রা) সুত্রে বর্নিত,</b></span><br /><span style="color: purple;"><b>রাসুলুল্লাহ (সা) বলেন নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা আমাকে তার নুর থেকে সৃষ্টি করেছেন, আবু বকর (রা) কে আমার নুর থেকে সৃষ্টি করেছেন, উমর (রা) কে আবু বকরের নুর থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং আমার সমস্ত উম্মতকে উমরের নুর থেকে সৃষ্টি করেছেন। আর উমর হল জান্নাতবাসীদের প্রদীপস্বরুপ।</b></span><br /><span style="color: purple;"><b><br /></b></span><span style="color: purple;"><b>Reference :</b></span><br /><span style="color: purple;"><b>★ ইমাম আবু নুইম ইস্পাহানী : তার "আমলিয়্যাহ" কিতাবে</b></span><br /><span style="color: purple;"><b><br /></b></span><span style="color: purple;"><b>সুত্র সম্পর্কে commandation:</b></span><br /><span style="color: purple;"><b><br /></b></span><span style="color: purple;"><b>★ ইমাম যাহাবী : মিযানুল ই'তিদাল : ১/১৯০ পৃ: রাবী নং ৮০৯ এ তিনি উক্ত হাদিসের একজন রাবী ""আহমদ ইবনে ইউসুফ আল-মানযীবী""সম্পর্কে বলেছেন, তার ব্যাপারে আমি পরিচিত নই"।</b></span><br /><span style="color: purple;"><b><br /></b></span><span style="color: purple;"><b>★ ইবনে হাজর আসকালানী : লিসানুল মিযান ১/৩৬২পৃ: তিনিও ইমাম যাহাবীর কথামত বলেন, তার ব্যাপারে আমি পরিচিত নই।</b></span><br /><span style="color: purple;"><b><br /></b></span><span style="color: purple;"><b>Note: ১ জন রাবী অপরিচিত তাই হাদিস দুর্বল বা দ্বয়ীফ কিন্তু কেউ জাল বলেন নি।</b></span><br /><span style="color: purple;"><b><br /></b></span><span style="color: purple;"><b>Hadith no 2: দ্বিতীয় সুত্র :</b></span><br /><span style="color: purple;"><b><br /></b></span><span style="color: purple;"><b>® ইমাম ছালাভী (রহ) [ওফাত ৪২৭] তার "তফসীরে ছালাভীতে " হাদিসটির সনদসহ বর্ননা করেছেন:</b></span><br /><span style="color: purple;"><b><br /></b></span><span style="color: purple;"><b>আমাকে অর্থাৎ ইমাম ছালাভী (রহ) কে সংবাদ দিয়েছেন</b></span><br /><span style="color: purple;"><b>|</b></span><br /><span style="color: purple;"><b>আবু উসমান (রহ)</b></span><br /><span style="color: purple;"><b>|</b></span><br /><span style="color: purple;"><b>তিনি তাবেয়ী হযরত সাবিত (রহ) হতে,</b></span><br /><span style="color: purple;"><b>|</b></span><br /><span style="color: purple;"><b>তিনি হযরত আনাস (রা) হতে বলেন,</b></span><br /><span style="color: purple;"><b>|</b></span><br /><span style="color: purple;"><b>আর তিনি রাসুলুল্লাহ (সা) হতে যে,</b></span><br /><span style="color: purple;"><b><br /></b></span><span style="color: purple;"><b>রাসুলুল্লাহ (সা) বলেছেন,</b></span><br /><span style="color: purple;"><b>নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা আমাকে তার নুর থেকে সৃষ্টি করেছেন, আবু বকর (রা) কে আমার নুর থেকে সৃষ্টি করেছেন, উমর (রা) ও আয়েশা (রা) কে আবু বকরের নুর থেকে সৃষ্টি করেছেন। সমস্ত মুমিনদেরকে উমরের নুর থেকে আর সমস্ত মু'মিন নারীগনকে হযরত আয়েশা (রা) এর নুর থেকে সৃষ্টি করেছেন।</b></span><br /><span style="color: purple;"><b><br /></b></span><span style="color: purple;"><b>Reference :</b></span><br /><span style="color: purple;"><b>★ ইমাম ছালাভী : তফসীরে ছালাভী : ৭/১১১ পৃ: সুরা নুর : আয়াত ৩৯</b></span><br /><span style="color: purple;"><b>★ইমাম কুরতুবী : তফসীরে কুরতুবী : ১২/২৮৬ পৃ: সুরা নুর : ৩৯ নং আয়াত</b></span><br /><span style="color: purple;"><b>★ ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতী : আল-লাআতিল মাসনু : ১/১৫০ পৃ: ও ১/৩২০ পৃ:</b></span><br /><span style="color: purple;"><b>★ ইমাম দায়লামী : আল-মুসনাদিল ফেরদাউস : ১/১৭১ পৃ: হাদিস ৬৪০</b></span><br /><span style="color: purple;"><b>★ ইবনুল ইরাক : তানযীহুশ-শরীয়্যাহ : ১/৩৫১ পৃ:</b></span><br /><span style="color: purple;"><b><br /></b></span><span style="color: purple;"><b>Hadith no 3 : তৃতীয় সুত্র :</b></span><br /><span style="color: purple;"><b><br /></b></span><span style="color: purple;"><b>® ইমাম দায়লামী (রহ) [ওফাত ৫০৯ হি] তিনি অনুরুপ আরেক সনদ বর্ননা করেছেন।</b></span><br /><span style="color: purple;"><b><br /></b></span><span style="color: purple;"><b>Reference :</b></span><br /><span style="color: purple;"><b>★ ইমাম দায়লামী : আল-মুসনাদিল ফেরদাউস : ১/১৭১ পৃ: হাদিস ৬৪০</b></span><br /><br /><br /><span style="color: red;"><b>Note: সার্বিক দিক বিবেচনায় উপরোক্ত হাদিসটির বিভিন্ন সনদ এসেছে কয়েকজন সাহাবী থেকে তাই বলা যায় যদি সনদের কারনে দুর্বলও হয় তবুও ইহাকে জাল বলা মুর্খতা হবে।</b></span><br /><br /><b style="color: red;">হাদিস ১৭ :</b></div><div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><b style="color: red;"><br /></b></div><div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div dir="ltr" trbidi="on"><div dir="ltr" trbidi="on">এছাড়া সাহাবীয়ে রসূল হযরত কা’ব ইবনে যুহাইর রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এর কসীদা অত্যন্ত প্রণিধানযোগ্য যেখানে তিনি আল্লাহ্‌র নবী আলাইহিস সালাতু ওয়াস সালাম কে নূর বলে সম্বোধন করেন এবং এ কসীদা তিনি মসজিদে নববী তে স্বয়ং রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম এর সামনে তেলাওয়াত করেন। কসীদা তেলাওয়াত করতে করতে যখন তিনি এ পঙ্কতিতে উপনীত হন, </div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">“ইন্নার রসূলা লানূরুন ইউস্তাদা’উ বিহি, ওয়া সারেমাম’ মিন সুয়ুফিল্লাহি মাসলুউলুন”। তখন আল্লাহ্‌র রসূল এ পঙ্কতিটি শুনে (যেখানে বলা হচ্ছে “নিশ্চয়ই রসূল হচ্ছেন নূর”) </div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">অত্যন্ত খুশি হন এবং সাহাবায়ে কেরাম কে ইশারা করেন এ পঙক্তিটি ভালো করে শ্রবণ ও স্মরণ করে রাখতে। সোবহানাল্লাহ! এমনকি আল্লাহ্‌র রসূল এতে খুশি হয়ে হযরত কাব রাদিয়াল্লাহু আনহু কে আপন চাঁদর মোবারক উপহার দেন। যে চাঁদর মোবারক হাত বদল হতে হতে শেষ পর্যন্ত এখন রক্ষিত আছে ইস্তাম্বুলের টোপকাপি মিউসিয়ামে।</div><div dir="ltr" trbidi="on">ইমাম হাফেজ আবু আবদুল্লাহ হাকেম আননেসাবুরি (ওফাতঃ ৪০৫ হিঃ), সহিহ আল-মুস্তাদরাকঃ হাদিস নং- ৬৫৩৬, ৬৫৩৭, ৬৫৩৮। বাবঃ ২৬৬৯ </div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">↓</div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhJEV7aqAASXMg04W7zcvLpG5AeXY-xHO6wNH7OYTIRMdVG9_c3AHEY3YvjH7wKMhBhshqZz_F-EYxO4xnWyDG7wsn43Vp7dLm1-8RNZBFlqWd3iSA7aJAvkso1dufNNm6bfQOLZmhgS38/s1600/12047289_10206920199637136_395533996_n%25281%2529.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhJEV7aqAASXMg04W7zcvLpG5AeXY-xHO6wNH7OYTIRMdVG9_c3AHEY3YvjH7wKMhBhshqZz_F-EYxO4xnWyDG7wsn43Vp7dLm1-8RNZBFlqWd3iSA7aJAvkso1dufNNm6bfQOLZmhgS38/s1600/12047289_10206920199637136_395533996_n%25281%2529.jpg" /></a></div><br /><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhNb2XshMZiUj8SpWl2xjIfDGZ-dyT6p8Z6MGZRMQ0whYNcb-kJOTV4tfdNxL1VbQ-Nt5Wgd3ffNXNODV4IIWPpXvRA3dIwCsjemA4gMdrabeTV7kBd619DSs9aj1PRqAVwu_3labKS3dk/s1600/12021894_10206920200157149_136029815_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhNb2XshMZiUj8SpWl2xjIfDGZ-dyT6p8Z6MGZRMQ0whYNcb-kJOTV4tfdNxL1VbQ-Nt5Wgd3ffNXNODV4IIWPpXvRA3dIwCsjemA4gMdrabeTV7kBd619DSs9aj1PRqAVwu_3labKS3dk/s1600/12021894_10206920200157149_136029815_n.jpg" /></a></div><div dir="ltr" trbidi="on"><br /></div><div dir="ltr" trbidi="on">বিঃ দ্রঃ ইমাম হাকেম তাঁর বিখ্যাত হাদিসের কিতাব আল-মুস্তাদরাক এ ওই সমস্ত হাদিসসমূহ এনেছেন, যে গুলো ইমাম বোখারী ও মুসলিম এর মোতাবেক সহীহ।</div></div></div><div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><b style="color: red;"><br /></b></div><div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><b style="color: red;"><br /></b></div><div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><b style="color: red;">প্রমান :</b><br /><br /><br />বুখারী শরীফের শ্রেষ্ঠ ব্যাখ্যাকার ইবনে হাজর আসকালানী (রহ) ২৫ টি হাদিস থেকে<br />এই নিচের হাদিস গুলো সংক্ষেপে বর্ননা করেছেন :-<br /><br />Ibn Hajar states that ,""""Abu Bakr ibn al-`Arabi numbered the items for which the Prophet supplicated for light in himself at 25 in the totality of the sound narrations of that hadith. Among them are:<br /><br /><br /><span style="color: purple;"><b><i>Light in the Prophet's heart</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>Light in the Prophet's tongue</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>Light in the Prophet's hearing</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>Light in the Prophet's eyesight</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>Light in the Prophet's six directions:right, left, front, back, above, and below</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>Light in the Prophet's soul</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>Light in the Prophet's chest</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>Light in the Prophet's sinew</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>Light in the Prophet's flesh</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>Light in the Prophet's blood</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>Light in the Prophet's hair</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>Light in the Prophet's skin</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>Light in the Prophet's bones</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>Light in the Prophet's shrine</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>"Enhance light for me."</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>"Give me abundant light."</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>"Give me light upon light."</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>"Make me light."</i></b></span><br /><br /><br /><br /><br /><span style="color: #783f04;"><b><u>রাসুলুল্লাহ (সা.) এর নুর সম্পর্কে অগনিত রেফারেন্স সহ ৩০+ বিশাল আলোচনার লিংক সমুহ :-</u></b></span><br /><br /><br /><a href="http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/09/blog-post_37.html?m=1" target="_blank">http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/09/blog-post_37.html?m=1</a><br /><br /><br /><br /><br /><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjKERHAeWS64UMpux1UBhCeGqmhxx9-SNT7Xq8hTKOiMpXzjftxt9urrWeHXLQepk8OClhjB2SyVxAhmY2wu0ec5tZcusHsmQGlg7AM1WdmCDHLmah6Lpo4uQpFd6hoKrh0iq9fOLvRz2s/s1600/see_the_light.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjKERHAeWS64UMpux1UBhCeGqmhxx9-SNT7Xq8hTKOiMpXzjftxt9urrWeHXLQepk8OClhjB2SyVxAhmY2wu0ec5tZcusHsmQGlg7AM1WdmCDHLmah6Lpo4uQpFd6hoKrh0iq9fOLvRz2s/s640/see_the_light.jpg" /> </a> </div></div>

রাসুলুল্লাহ (সা.) নুরে মুজাচ্ছাম - কুরআন ও হাদিসের আলোকে :-

BISMILLAH HIR RAHMANIR RAHIM রাসুলুল্লাহ (সা.) নুরে মুজাচ্ছাম - হাদিসের আলোকে :- Written by (MASUM BILLAH SUNNY) FB ID :   https://goo.gl/0V...

Read more »

"আমি তখনো নবী ছিলাম যখন আদম (আ) দেহ এবং আত্মার (রুহের) মধ্যবর্তী ছিলেন।” এই হাদিসটির পর্যালোচনা :

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><h2 style="text-align: left;">"আমি তখনো নবী ছিলাম যখন আদম (আ) দেহ এবং আত্মার (রুহের) মধ্যবর্তী ছিলেন।” এই হাদিসটির পর্যালোচনা :</h2><br /><span style="color: #990000;"><b>লেখক, গবেষক ও সংকলক : মাসুম বিল্লাহ সানি</b></span><br /><span style="color: #990000;"><b>FB ID :  <a href="https://goo.gl/0VsqCZ" target="_blank">https://goo.gl/0VsqCZ</a></b></span><br /><br /><br />হাদিসটি ওহাবী সালাফীদের দ্বারা এ হাদিস কখনো জাল, কখনো দ্বয়ীফ বলে অপপ্রচার চলছে কারন ১টাই তারা রাসুল (সা) এর প্রতি বিদ্বেশ পোষন করে তাই রাসুলের প্রথম সৃষ্টি সম্পর্কিত হাদিসগুলোকে তারা পছন্দ করে না বলে জাল, জ্বয়ীফ বলে প্রচার করে।<br /><br /><br /><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiw3WGcGobPHHFaYdCQ2RRl9LwlJ-oH1UGZQEZh8O4lZzwp71b3u6fr0uE4k42QP2W0cM1gtKlS1bOTNvnWhHOgZDZNAQEsiPxTMP8HnRWxOIWP6GBhhk8eN6DHnKObLTH4DWBiJojW-zA/s1600/14431005763371.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiw3WGcGobPHHFaYdCQ2RRl9LwlJ-oH1UGZQEZh8O4lZzwp71b3u6fr0uE4k42QP2W0cM1gtKlS1bOTNvnWhHOgZDZNAQEsiPxTMP8HnRWxOIWP6GBhhk8eN6DHnKObLTH4DWBiJojW-zA/s1600/14431005763371.jpg" /></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjEw2xnEV8WKiBRq13J3H4FnaBLRlcWwXwaK1Vh4fRMQqAisRbXYYYaYnt-e1N-gHeO_WA1rop4v3pENqvjOe4gUVapUzKh-RAVIhS03wQiQs3ypX2d7Wou7aaEBuN_meUcFh3RMUPcC14/s1600/14431014231651.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjEw2xnEV8WKiBRq13J3H4FnaBLRlcWwXwaK1Vh4fRMQqAisRbXYYYaYnt-e1N-gHeO_WA1rop4v3pENqvjOe4gUVapUzKh-RAVIhS03wQiQs3ypX2d7Wou7aaEBuN_meUcFh3RMUPcC14/s1600/14431014231651.jpg" /></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br /></div><br /><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhlNXTuVqqkwhWCCOq01ou8l6NC5zw5mUJPg68ESXmTqhrK-wENVgFBkAkESTirUYOIRzznNr8PHBdDD_8c1pc5FT_Zt5ER3wbSntmL14Xs2BGUujOiqvJ4Tssa3zOryfg9ypgKzZrOlpo/s1600/14431007605331.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhlNXTuVqqkwhWCCOq01ou8l6NC5zw5mUJPg68ESXmTqhrK-wENVgFBkAkESTirUYOIRzznNr8PHBdDD_8c1pc5FT_Zt5ER3wbSntmL14Xs2BGUujOiqvJ4Tssa3zOryfg9ypgKzZrOlpo/s1600/14431007605331.jpg" /></a></div><br /><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg3LruKI-RMyblclPMipu-RXgKfbXjY3jFYg-t2q_5lS7pAEbGKt_FSa2vt4cc7disKnb8OAh6Z8bUdtS1rafuUv9AX-LANnxLmo1ryxql2HkyCVMpJOCbSKfxbfbPicphPkGnJ6iKVai0/s1600/14431007846071.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg3LruKI-RMyblclPMipu-RXgKfbXjY3jFYg-t2q_5lS7pAEbGKt_FSa2vt4cc7disKnb8OAh6Z8bUdtS1rafuUv9AX-LANnxLmo1ryxql2HkyCVMpJOCbSKfxbfbPicphPkGnJ6iKVai0/s1600/14431007846071.jpg" /></a></div><br /><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br /></div><br /><br /><br /><span style="color: purple;"><b><i>হাদিসটির সুত্র :  সামান্য ভিন্ন রকম বর্ননাগুলো পাওয়া গেছে এই সকল সুত্রে কিন্তু মুল বিষয়বস্তু একই।</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>"""আমি তখনও নবী ছিলাম--</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>"""যখন আদম (আ) দেহ ও রুহের মধ্যবর্তী ছিল""" অথবা</i></b></span><br /><span style="color: purple;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: purple;"><b><i>"""যখন আদম (আ) দেহ ও মাটির মধ্যে মিশ্রিত ছিল"""</i></b></span><br /><br /><br /><h2 style="text-align: left;"><b>এক নজরে </b>হাদিসটি বিভিন্ন সুত্র :</h2><br /><span style="color: #660000;"><b><i>১ম সুত্র :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>হযরত মাইসিরা আল ফজর ( রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) এর সুত্রে যারা যারা বর্ননা করেছেন :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>১) ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) : মুসনাদে আহমদ</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>২) ইমাম বুখারী (রহ) : আত তারিখুল কবীর</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>৩) ইমাম ত্বাবারানী (রহ)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>৪) ইমাম হাকিম (রহ)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>৫) ইমাম বায়হাকী (রহ)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>৬) ইমাম আবু নু'আইম (রহ)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>২য় সুত্র :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>হযরত আল-ইরবাদ্ব ইবনে সারিয়া ( রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) ওনার সুত্রে বর্ননা করেছেন :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>১) ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>২) ইমাম হাকিম (রহ)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>৩) ইমাম বায়হাকী (রহ)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>৩য় সুত্র :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>হযরত আবু হুরায়রা ( রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) ওনার সুত্রে বর্ননা করেছেন :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>১) ইমাম হাকিম (রহ)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>২) ইমাম বায়হাকী (রহ)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>৩) ইমাম আবু নু'আইম (রহ)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>৪র্থ সুত্র :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>হযরত ইবনে আব্বাস ( রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) ওনার সুত্রে বর্ননা করেছেন :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>১) ইমাম বাযযার (রহ)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>২) ইমাম তাবারানী (রহ) : আল-আওসাত</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>৩) ইমাম আবু নু'আইম (রহ) তিনি</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>|</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>ইমাম শাবী (রহ) এর সনদে</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>|</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>ইবনে আব্বাস (রা)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>৫ম সুত্র :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>হযরত ওমর ইবনে খাত্তাব ( রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) থেকে :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>১) ইমাম আবু নু'আইম (রহ) : উক্ত হাদিসটি মুরসাল</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>২) ইমাম তাবারানী (রহ)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>৩) ইবনে কাসীর (রহ)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>৪) ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতী (রহ)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>৬ষ্ট সুত্র :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>ইবনে আবুল জাদ'আ ( রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) থেকে :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>১) ইমাম ইবনে সা'দ (রহ)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>৭ম সুত্র :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>হ্যরত মুত্বরিফ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে আশ-শাখী ( রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) থেকে :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>১) ইমাম ইবনে সা'দ (রহ)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>৮ম সুত্র :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>হযরত আমির ( রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) থেকে :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>১) ইমাম ইবনে সা'দ (রহ)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>দ্রাষ্টব্য : হাফিজুল হাদিস (১লক্ষ হাদিসের হাফিজ) ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতী (রহ) এর বিখ্যাত কিতাব : খাসাইসুল কুবরা,</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>খন্ড : ১ ম</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>পৃষ্টা: ৩-৪</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i>(প্রকাশনী : বইরুত, দারুল দারুল কিতাবিল আরাবী)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>৯ম সুত্র :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>হযরত জাবির ( রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) থেকে :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>১) ইমাম ইবনে সা'দ (রহ)</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>১০ম সুত্র :</i></b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span><span style="color: #660000;"><b><i>হযরত আব্দুল্লাহ বিন সাকীক ( রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) থেকে অনুরুপ বর্নিত ( আদম আ. যখন দেহ ও রুহের মধ্যবর্তী ছিল)</i></b></span><br /><br /><br /><br /><br /><br /><br /><br />উপরের হাদিসগুলোকে আরো শক্তিশালী করে এই হাদিসটি :<br /><br />"আদম (আ) সৃষ্টিরও প্রায় ১৪ হাজার বছর পুর্বে রাসুল সা. নুর হিসেবে বিদ্যমান ছিলেন ।"<br /><br />অসংখ্য রেফারেন্স সহ সনদ, ইসনদ ও ছবিসহ এর বিশ্লেষণ দেখুন :<br /><br /><br /><br /><br /><br /><br />Hadith 1:-<br /><br /><span style="color: red;"><b>↓</b></span><br /><span style="color: red;"><b><br /></b></span>This Hadith is also narrated by ‘Abdullah bin ‘Abbas, ‘Abdullah bin Shaqeeq, Umer Bin khattab, ‘Aamir (Radi ALLAH Ta’ala ‘Anhum)<br />Narrated by Maysira al-Fajr that he asked the Prophet (Peace Be Upon Him):<br />Since when are you a Nabi? (The Prophet) replied: When Adam was in-between body and Spirit.<br /><br />Reference :<br /><br />[al-Albani, in Silsilat al-ahadith al-sahihah Volume 004, Page No. 471, Hadith Number 1856, Publish: al-Marif lin-Nashr Riyadh/Saudia]<br /><br /><br />Hadith 2 :-<br /><br /><span style="color: red;"><b>↓</b></span><br /><br />আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্নিত সাহাবীগন জিজ্ঞেস করলেন , ” ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা) আপনে কখন নবী ছিলেন? রাসুলুল্লাহ (সা) বল্লেন আমি তখনো নবী ছিলাম যখন আদম (আ) দেহ এবং রুহের মধ্যবর্তী ছিলেন।”.<br /><br /><br />Narrated by Abu Hurairah that the companions asked the Prophet (Peace Be Upon Him):<br />Since when are you a Nabi? (The Prophet) replied: When Adam was in-between body and Spirit.<br /><br /><br />Reference :<br /><br /># 1<br />From : Tirmidhi in Sunan<br />Book : Al Manaqib<br />Chapter : Fadl An NABI SAW<br />Volume : 5<br />Page : 585<br />Hadith number : 3609<br /><br /># 2<br />From : Ahmad bin Hambal<br />Book : Al Musnad<br />Volume : 4, 5<br />page : 66, 59<br />Hadith number : 23620<br /><br /># 3<br />From : Haakim<br />Book : Al Mustadrak<br />Volume : 2<br />Page : 666-665<br />Hadith number : 4210-4209<br /><br /># 4<br />From : Ibn e Abi Shaibah<br />Book : Al Musannaf<br />Volume : 7<br />Page : 369<br />Hadith number : 36553<br /><br /># 5<br />From : Tabrani<br />Book : Ma’jam Al Ausath<br />Volume : 4<br />Page : 272<br />Hadith number : 4175<br /><br /># 6<br />From : Tabrani<br />Book : Ma’jam Al Kabeer<br />Volume : 12<br />Page : 92<br />Hadith number : 12571<br /><br /># 7<br />From : Abu Nu’ym<br />Book : Hilyat Al Auliya<br />Volume : 7, 9<br />Page : 122, 53<br /><br /># 8<br />From : Bukhari<br />Book : Tareekh Al Kabeer<br />Volume : 7<br />Page : 374<br />Hadith number : 1606<br /><br /># 9<br />From : Khalal<br />Book : As Sunnah<br />Volume : 1<br />Page : 188<br />Hadith number : 200<br /><br />And Its Chain is sound.<br /><br /># 10<br />From : Ibn e Abi ‘Asim<br />Book : As Sunnah<br />Volume : 1<br />Page : 179<br />Hadith number : 411<br /><br />Its Chain is sound.<br /><br /># 11<br />From : Shaibaani<br />Book : Ahaad wal mathani<br />Volume : 5<br />Page : 347<br />Hadith number : 2918<br /><br /># 12<br />From : Abdullah bin Ahmad bin Hambal<br />Book : As Sunnah<br />Volume : 2<br />Page : 398<br />Hadith number : 864<br /><br />Its chain is Sound<br /><br /># 13<br />From : Ibn e Sa’d<br />Book : Tabqaat Al Kubra<br />Volume : 1,7<br />Page : 148, 60<br /><br /># 14<br />From : Ibn e hibban<br />Book : Thiaqqt<br />Volume : 1<br />Page : 47<br /><br /># 15<br />From : Ibn e Qani’<br />Book : Ma’jam As Sahaba<br />Volume : 2, 3<br />Page : 127, 129<br />Hadith number : 591, 1103<br /><br /># 16<br />From : Ibn e Khiyath<br />Book : Tabqaat<br />Volume : 1<br />Page : 59 & 125<br /><br /># 17<br />From : Muqaddasi<br />Book : Ahadith Al Mukhtarah<br />Volume : 9<br />Page : 142,143<br />Hadith number : 123-124<br /><br /># 18<br />From : Abu Almahasin<br />Book : Mu’tasar Al Mukhtasar<br />Volume : 1<br />Page : 10<br /><br /># 19<br />From : Daylami<br />Book : Musnad Al firdoos<br />Volume : 3<br />Page : 284<br />Hadith number : 4845<br /><br /># 20<br />From : Ibn e ‘Asakir<br />Book : Tareekh e Damishq Al Kabeer<br />Volume : 26, 45<br />Page : 382, 488-489<br /><br /># 21<br />From : LialKalai<br />Book : ‘Itiqaad Ahl Us<br /><br />Sunnah<br />Volume : 4<br />Page : 753<br />Hadith number : 1403<br /><br /># 22<br />From : Khateeb baghdadi<br />Book : Tareekh e Baghdad<br />Volume : 3<br />Page : 70<br />Hadith number : 1032<br /><br /># 23<br />From : ‘Asqalani<br />Book : Tahdeeb At tahdheeb<br />Volume : 5<br />Page : 147<br />Hadith number : 290<br /><br /># 24<br />From : Ibn e hajr ‘Asqalani<br />Book : Al Asabah<br />Volume : 6<br />Page : 239<br /><br /># 25<br />From : Ibn e Hajr ‘Asqalani<br />Book : Ta’jeel Al Munfi’ah<br />Volume : 1<br />Page : 542<br />Hadith number : 1518<br /><br /># 26<br />From : Ibn e ‘Abdul Barr<br />Book : Al Isti’ab<br />Volume : 4<br />Page : 1488<br />Hadith number : 2582<br /><br /># 27<br />From : Zahabi<br />Book : Sayyir Al ‘Alaam An Nubala<br />Volume : 7, 11<br />Page : 384, 110<br /><br />And he said, This hadith have Salih chain.<br /><br /># 28<br />From : Jalal ud Din Suyuti<br />Book : khasais Al Kubra<br />Volume : 1<br />Page : 18<br /><br /># 29<br />From : Jalal ud Din Suyuti<br />Book : Alhawi lil fatawa<br />Volume : 2<br />Page : 100<br /><br /># 30<br />From : Ibn e Katheer<br />Book : Al Badayah wan nahayah<br />Volume : 2<br />Page : 307, 320-321<br /><br /># 31<br />From : Jarjaani<br />Book : Tareekh e jarjaan<br />Volume : 1<br />Page : 392<br />Hadith number : 653<br /><br /># 32<br />From : Qastalani<br />Book : Mawahib Al laduniya<br />Volume : 1<br />Page : 60<br /><br /># 33<br />From : Haithami<br />Book : Majma’ Az Zawaid<br />Volume : 8<br />Page : 122<br /><br /># 34<br />From : Abu Sa’d An Neshaburi<br />Book : Sharaf Al Mustafa<br />Volume : 1<br />Page : 286<br />Hadith number : 75<br /><br />********************­**************<br /><br /><br /><br /><b><i>হাদিস ৩ : এই হাদিসের অপর সুত্রে বর্নিত আছে :</i></b><br /><br /><br /><br /><span style="color: #660000;"><b>عن العرباض بن سارية الفزاري قال : سمعت رسول الله صلى الله عليه و سلم يقول : ( إني عند الله مكتوب بخاتم النبيين وإن آدم لمنجدل في طينته (صحيح ابن حبان، كتاب التاريخ، باب من صفته صلى الله عليه و سلم وأخباره، رقم الحديث-৬৪০৪)</b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><br /></b></span><span style="color: #660000;"><b>অনুবাদ-হযরত ইরবায বিন সারিয়্যা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন-আমি রাসূল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, তিনি বলেছেন-নিশ্চয় আমি আল্লাহ তাআলার কাছে সর্বশেষ নবী হিসেবে লিপিবদ্ধ ছিলাম তখন, যখন আদম আঃ মাটিতে মিশ্রিত ছিলেন। অপর সহিহ বর্ননায় আছে, যখন আদম (আ) রুহ ও দেহের মধ্যে ছিলেন।</b></span><br /><span style="color: #660000;"><b>Reference :-</b></span><br /><span style="color: #660000;"><b>★সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৬৪০৪,</b></span><br /><span style="color: #660000;"><b>★মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৭১৬৩,</b></span><br /><span style="color: #660000;"><b>★মুসনাদুল বাজ্জার, হাদীস নং-৪১৯৯,</b></span><br /><span style="color: #660000;"><b>★মুসনাদুশ শামীন, হাদীস নং-১৪৫৫,</b></span><br /><span style="color: #660000;"><b>★শুয়াবুল ঈমান, হাদীস নং-৩২২২,</b></span><br /><span style="color: #660000;"><b>★মিশকাতুল মাসাবিহ, হাদীস নং-৫৭৫৯,</b></span><br /><span style="color: #660000;"><b>★আল মু’জামুল কাবীর, হাদীস নং-৬৩১</b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><br /></b></span><span style="color: #660000;"><b><br /></b></span><b><i>হাদিস ৪ : এই হাদিসের অপর সুত্রে বর্নিত আছে :</i></b><br /><span style="color: #660000;"><b><br /></b></span><span style="color: #660000;"><b><br /></b></span><span style="color: #660000;"><b>عن عبد الله بن شقيق ؛ أن رجلا سأل النبي صلى الله عليه وسلم : متى كنت نبيا ؟ قال : كنت نبيا وآدم بين الروح والجسد (مصنف ابن ابى شيبة، كتاب المغازى، ما جاء في مبعث النبي صلى الله عليه وسلم، رقم الحديث-৩৭৭০৮)</b></span><br /><span style="color: #660000;"><b><br /></b></span><span style="color: #660000;"><b>অনুবাদ- আব্দুল্লাহ বিন শাকিক থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ কে এক লোক প্রশ্ন করল-আপনি কখন থেকে নবী? তিনি বললেন-আমি তখন থেকেই নবী যখন আদম আঃ রুহ ও শরীরের মাঝামাঝি ছিলেন।</b></span><br /><span style="color: #660000;"><b>Reference :-</b></span><br /><span style="color: #660000;"><b>★মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস নং-৩৭৭০৮,</b></span><br /><span style="color: #660000;"><b>★মাশকিলুল আসার লিত তাহাবী, হাদীস নং-৫২২২,</b></span><br /><span style="color: #660000;"><b>★কানযুল উম্মাল ফি সুনানিল আকওয়াল ওয়াল </b></span><br /><span style="color: #660000;"><b>★আফআল, হাদীস নং-৩১৯১৭,</b></span><br /><span style="color: #660000;"><b>★জামেউল আহাদীস, হাদীস নং-১৫৮৩৫</b></span><br /><br /><br /><br /><br /><br /><br /><br /></div>

"আমি তখনো নবী ছিলাম যখন আদম (আ) দেহ এবং আত্মার (রুহের) মধ্যবর্তী ছিলেন।” এই হাদিসটির পর্যালোচনা :

"আমি তখনো নবী ছিলাম যখন আদম (আ) দেহ এবং আত্মার (রুহের) মধ্যবর্তী ছিলেন।” এই হাদিসটির পর্যালোচনা : লেখক, গবেষক ও সংকলক : মাসুম বিল্লাহ স...

Read more »

"রসুল (দুরুদ) এর দাত মোবারক থেকে নুর নি:সৃত হত" এই হাদিসটি জাল না সহিহ?

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><br /><br />সহিহ হাদিস জাল বানানোর অপচেষ্টা :<br /><br />""রসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর দাত মোবারক থেকে নুর নি:সৃত হত"" ----<br /><br />এ সম্পর্কিত সহিহ হাদিসকে ওহাব, সালাফী- আহলে হাদিস দের দ্বারা জাল বানানোর অপচেষ্টা ও<br />উক্ত জঘন্য বক্তব্যের জবাব :-<br /><br />দলীল নং-১<br />“হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাদ্বিয়াল্লা­হু আনহু) বলেন, রাসুল (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর সামনের দন্ত মোবারক প্রশস্ত ছিল।যখন তিনি কথা বলতেন তখন তাঁর দন্ত সমূহ থেকে নূর(আলো) বের হত।<br /><br />Reference :<br /><br />★ ইমাম বায়হাকীঃ দালায়েলুন নবুয়তঃ১/২১৫পৃঃ<br />★ ইমাম তিরমিযিঃ শামায়েলে তিরমিযিঃ১২পৃঃ,হাদিস নং-১৪<br />★ ইমাম বাগভীঃ শরহে সুন্নাহঃ১৩/­২২৩পৃঃ,হাদিসঃ৩৬৪৪<br />★ খতিব তিবরিযিঃ মিশকাতুল মাসাবিহঃ৪/­৫১৮পৃঃ,হাদিসঃ৫৭৯৭<br />★ ইমাম দারেমীঃ আস সুনানঃ১/­২০৩পৃঃ,হাদিসঃ৫৯<br />★ ইমাম সৈয়ুতিঃ খাসায়েসুল কোবরাঃ১/­১১১পৃঃ,হাদিসঃ২৮৪<br />★ ইমাম আবদুর রাজ্জাকঃ আল মুসান্নাফঃ১১/২৬০পৃঃ<br />★ ইমাম নাবহানীঃ হুজ্জাতুল্লাহি আলাল আলামিনঃ৬৬৩পৃঃ<br />★ ইবনে আসাকিরঃ তারিখে দামেস্কঃ২/৫৭পৃঃ<br />★ ইবনে হাজর হায়তামীঃ মাযমাউদ যাওয়াইদঃ৮/২৭৯পৃঃ<br />★ ইমাম তাবরানিঃ মু’জামুল আওসাতঃহাদিস নং-৩৫৬৩<br />★ ইবনে কাসিরঃ আল বেদায়া ওয়ান নেহায়াঃ৬/২৫পৃঃ<br />★ ইমাম তাবরানিঃ মু’জামুল কবীরঃ১১/৪১৬পৃঃ হাদিসঃ১২১৮১<br />★ উমর ইবনে শাবাহ(ওফাত ২৬২হিঃ) :তারিখে মদীনাঃ২/৬১০পৃঃ<br />★ যিয়া মোকাদ্দাসীঃ আহাদিসুল মুখতারঃ১৩/৪৮পৃঃ হাদিসঃ৭০-৭১<br /><br />সনদ পর্যালোচনাঃ<br /><br />এ হাদিসটি এ সাহাবী হতে দুইটি সূত্রে বর্ণিত আছে।তাবরানির সংকলিত সনদের একজন রাবীর ব্যাপারে হাইতামী তাঁর মাযমাউদ যাওয়াইদ গ্রন্থে বলেনঃ<br /><br />“হাদিসটি তাবরানী বর্ণনা করেছেন, আর সনদে ‘ আবদুল আজিজ বিন আবি সাবিত’ রাবী রয়েছেন আর তিনি দুর্বল।”<br />★ইবনে হাজর হাইতামীঃমাযমাউয যাওয়াইদঃ৮/­২৭৯পৃঃ,হাদিসঃ১৪০৩১<br />★ইমাম বায়হাকীঃদালায়েলুন নবুয়তঃ২/১৪৮পৃঃ<br />কিন্তু সুনানে দারেমী,শামায়েলে তিরমিযি, উমর ইবনে শাবাহ তার তারিখে মদীনায়, যিয়া মোকাদ্দাসীর গ্রন্থে এ রাবী নেই।তাই সনদটি প্রথম সূত্রে দ্বঈফ হলেও দ্বিতীয় অন্য সূত্রে সহীহ।<br /><br />দলীল নং-২<br /><br />“হযরত আবু কিরসাপা (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) বর্ণনা করেন,আমি ও আমার মা এবং আমার খালা রাসুল (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর নিকট বায়াত গ্রহন করলাম।অতঃপর আমরা যখন ফিরে আসলাম তখন আমার মা ও খালা আমাকে বললেন হে প্রিয় ছেলে! আমরা রাসুল (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর মত সুশ্রী,সুভাষী ও নম্রভাষী কাউকে দেখিনি।যখন তিনি কথা বলতেন তখন আমরা তাঁর পবিত্র মুখ মোবারক থেকে নূর বের হতে দেখতাম।<br /><br />Reference :<br /><br />★ইমাম সৈয়ুতিঃখাসায়েসুল কোবরাঃ১/­১১১পৃঃ,হাদিসঃ২৮৫<br />★ইবনে হাজর হাইতামীঃমাযমাউয যাওয়াইদঃ৮/­২৭৯পৃঃ,হাদিসঃ১৪০৩২<br />★ইমাম নাবহানীঃহুজ্জাতুল্লা­হি আলাল আলামিনঃ৬৬৩পৃঃ<br />★ইমাম তাবরানীঃমু’জামুল কবীরঃ৩/­১৮পৃঃ,হাদিসঃ২৫১৮<br /><br />দলীল নং-৩<br /><br />হযরত আবু হুরায়রা(রাদ্বিয়াল্­লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, ” নবী করীম (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) যখন হাসতেন,তখন পবিত্র দাঁত সমুহ থেকে নূর বের হত, যা দ্বারা দেয়াল আলোকিত হয়ে যেত।<br /><br />Reference :<br /><br />★ইমাম সৈয়ুতিঃখাসায়েসুল কোবরাঃ১/­১৩৬পৃঃ,হাদিসঃ৪০০<br />★ইমাম বায়হাকীঃদালায়েলুন নবুয়তঃ২/১৪৮পৃঃ<br />★ইবনে হাজর হাইতামীঃমাযমাউয যাওয়াইদঃ৮/২৭৯পৃঃ<br />★মোল্লা আলী ক্বারীঃজামিউল ওয়াসায়েলঃ২/১৫পৃঃ<br />★ ইমাম হালবীঃ সিরাতে হালবিয়্যাহঃ৩/৪৬৮পৃঃ<br /><br />দলীল নং-৪<br /><br />হযরত আবু হুরায়রা(রাদ্বিয়াল্­লাহু আনহু) হতে বর্ণিত তিনি বলেন রাসুলে আকরাম (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর দাঁড়ি মোবারক কাল এবং সামনের দাঁত মোবারক অত্যন্ত আলোকময় ও সুন্দর ছিল।<br /><br />Reference :<br /><br />★দালায়েলুন নবুয়তঃ১/১২৭পৃঃ<br />★খাসায়েসুল কোবরাঃ১/১৩৪পৃঃ হাদিসঃ৩৮৭<br />★বুখারীঃআদাবুল মুফরাদাতঃ১/­৩৯৫পৃঃ,হাদিসঃ১১৫<br />★সিরাতে হালবিয়্যাহঃ৩/৪৬৮পৃঃ<br /><br />দলীল নং-৫<br /><br />হযরত হাসান(রাদ্বিয়াল্লাহ­ু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন<br />“রাসুল (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) যখন রাগান্বিত হতেন মুখ মোবারক ফিরিয়ে নিতেন এবং মন সংকুচিত হয়ে যেত বলে মনে হত।আনন্দিত হলে দৃষ্টি ঝুঁকিয়ে নিতেন, তাঁর বরকতময় হাসি ছিল মুচকি হাঁসি।হাঁসির সময় দাঁত থেকে শিলার মত নূর বের হত বা ঝলমল করত।”<br /><br />Reference :<br /><br />★খাসায়েসুল কোবরাঃ১/­১৩৯পৃঃহাদিসঃ৪১৪<br />★মাযমাউদ যাওয়াইদঃ৮/২৭৮পৃঃ<br />★শামায়েলে তিরমিযিঃ১/­১৩৫পৃঃ,হাদিসঃ২১৬<br />★দালায়েলুন নবুয়তঃ১/২৮৮পৃঃ<br />★শুয়াবুল ঈমানঃ৩/­২৪পৃঃ,হাদিসঃ১৩৬২<br />★বাগভী,শরহুস সুন্নাহঃ১৩/২৭২পৃঃ<br />★আর রাহিকুল মাখতুমঃ১/৪৪৬পৃঃ<br /><br />মুল : প্রমানিত হাদিসকে জাল বানানোর স্বরুপ উন্মোচন (১ম খন্ড)<br /><br />★ শয়তানের অনুসারীদের পক্ষে :<br />“হাদিসের নামে জালিয়াতি” বইয়ের ২৮০ পৃষ্ঠায় **** আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর “রাসুল (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর দাঁত মোবারক থেকে নুর প্রকাশ পেত” এই বিষয়টি অস্বীকার করে বলেছেন,এগুলো নাকি মিথ্যা কাহিনী শুধুমাত্র “মা’দারিজুন নবুয়ত” গ্রন্থ ছাড়া আর কোন গ্রন্থে পাওয়া যায় না।<br /><br /></div>

"রসুল (দুরুদ) এর দাত মোবারক থেকে নুর নি:সৃত হত" এই হাদিসটি জাল না সহিহ?

সহিহ হাদিস জাল বানানোর অপচেষ্টা : ""রসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর দাত মোবারক থেকে নুর নি:সৃত হত"" ---- এ সম্...

Read more »

শানে আউলিয়া

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div dir="ltr">❤ ``````````  শানে আউলিয়া  ````````` ❤<br /><br /><br /><br />★ ওলি আরবী শব্দ। আরবী ভাষায় “আউলিয়া” শব্দটি “ওলি'র বহুবচন।<br />ওলি' অর্থ বন্ধু,মিত্র বা অনুসারি, মুরব্বী,  অভিভাবক ।<br />কখনো শব্দটির অর্থ হয় শাসক, অভিভাবক বা কর্তা।<br /><br />(তথ্যসূত্রঃ আরবী-বাংলা অভিধান,প্রকাশনায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ)।<br /><br />★ প্রসিদ্ধ আরবী-ইংরেজী অভিধান “আল-মাওয়ারিদ” অনুসারে ওলি শব্দের অর্থঃ guardian, patron, friend,companion ইত্যাদী।<br /><br />★ পবিত্র কোরআনে “ওলি” এবং “আউলিয়া” এ উভয় শব্দটির ব্যবহার হয়েছে অসংখ্য বার।<br /><br /><br />★★★ ওলীগনের অবস্থা সম্পর্কে বোঝার জন্য কিছু মুল্যবান বানী দেখে নেই :<br /><br /><br />★ "সুফি তিনিই যার নিকট জাহের ও বাতেন (গায়েব) পরিষ্কার"<br /><br />- বড় পীর আব্দুল কাদির জিলানী (রা)।।<br /><br />★ "দরবেশের শান সেটাই যার ঘর থেকে কেউ খালি হাতে ফেরে না"<br /><br />- সুলতানুল হিন্দ খাজা মইনুদ্দিন চিশতী (রা)।।<br /><br /><br />★ "মানুষ ফকীরী ও দরবেশীর যোগ্য তখনই হয় যখন তার এই অস্থায়ী<br />জগতের কোন কিছু অবশিষ্ট না থাকে।"<br /><br />- সুলতানুল হীন্দ খাজা গরিবে নেওয়াজ (রহঃ)<br /><br />★ একদিন হযরত খাজা গারিবে নেওয়াজ মইনুদ্দিন চিশতী (র) কাবার হেরেম শরীফে ধ্যানমগ্ন অবস্থায় এলহাম হইলো যে, “হে মইনুদ্দিন! আমি তোমার উপর সন্তোষ্ট আছি এবং আমি তোমাকে ক্ষমা করিলাম। যাহা ইচ্ছা হয় চাও; আমি তোমাকে প্রদান করিব।” খাজা বাবা আরজ করিলেন, “হে এলাহি! মইনুদ্দিনের সাজরা ভুক্ত মুরিদদের ক্ষমা করুন।” আল্লাহ্‌ তায়ালার হুকুম হইলো, “ হে মইনুদ্দিন, তুমি আমার; তোমার মুরিদের মুরিদ কেয়ামত পর্যন্ত, যাহারা তোমার সাজরা ভুক্ত হইবে, আমি ক্ষমা করিব।” অতঃপর হযরত খাজা গারিবে নেওয়াজ মইনুদ্দিন চিশতী (র) অধিকাংশ সময়ই বলতেন, “আমার মুরিদ ও আমার মুরিদগণের মুরিদগণ, যাহারা কেয়ামত পর্যন্ত আমার সাজারা ভুক্ত হইবে, উহাদিগকে বেহেশতে না লইয়া মইনুদ্দিন কখনো বেহেশতে কদম রাখিবে না।”<br /><br /><br />★★★ ওলী কারা?<br /><br /><br />★ হাদীছ শরীফে ইরশাদ করেনঃ<br />হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ (রা) ও ইবনে আব্বাস সহ অনেক সাহাবায় কেরাম বলেছেন-<br /><br />```আউলিয়া আল্লাহিল্লাযিনা ইজা রুয়ুযা জুকেরাল্লাহ।```<br /><br />অর্থঃ " তারাই অলী আল্লাহ যাদের কে দেখলে খোদার কথা স্মরণ হয়।"<br /><br />★ ভারতের জমীনে সুলতালুন হিন্দ খাজা মাইনুদ্দীন চিশতী (রাঃ) এসে দ্বীন প্রচার করেন তিনি ৯২ লক্ষ্য মানুষকে মুসলমান করেেছে। এখনও খাজা বাবার (রা:) পবিত্র রওজা মোবারকে অনেক বিধর্মী মুসলমান হচ্ছে। কই নামধারী আহলে হাদিস ড জাকির নায়েক কি ১০০০ মুসলমান করতে পেরেছে? এত প্রচার আর এত tv show আর lecture দিয়ে? যেখানে ওলীদের চেহারা দেখেই কত বিধর্মী মুসলমান হয়ে গেছে তার হিসেব নেই।<br /><br /><br />আউলিয়া কেরাম (মুমিন বান্দাগন) সম্পর্কে আল-কোরান থেকে দেখুন :<br /><br /><br /><br />★ হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহ্ পাককে ভয় কর এবং তাঁর নৈকট্য লাভের উপায় বা ওসিলা তালাশ কর।[সুরা ৫ মায়েদা: ৩৫]।<br /><br />(বহু সহিহ হাদিসে আসছে যে সাহাবীগন রাসুলুল্লাহ (সা) এর উসিলা দিতেন বা ওনারা একে অন্যের উসিলা দিতেন এখন আমরা নবী-রাসুল, সাহাবী, ইমাম, ওলী-আউলিয়ার উসিলা দেই)<br /><br /><br /><br />★ এ আয়াতে কারীমায় সুষ্পষ্টভাবে আল্লাহর হেদায়াতপ্রাপ্ত বুযুর্গদের সাহচর্যে থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে:-<br /><br />اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ<br /><br />অনুবাদ- আমাদের সরল সঠিক পথ [সীরাতে মুস্তাকিম] দেখাও। তোমার নিয়ামতপ্রাপ্ত বান্দাদের পথ।{সূরা ফাতিহা-৬,৭}<br /><br /><br /><br />★ আর তার নিয়ামত প্রাপ্ত বান্দা হলেন –<br /><br />الَّذِينَ أَنْعَمَ اللَّهُ عَلَيْهِمْ مِنَ النَّبِيِّينَ وَالصِّدِّيقِينَ وَالشُّهَدَاءِ وَالصَّالِحِينَ<br /><br />অনুবাদ-যাদের উপর আল্লাহ তাআলা নিয়ামত দিয়েছেন, তারা হল নবীগণ, সিদ্দীকগণ, শহীদগণ, ও নেককার বান্দাগণ।{সূরা নিসা-৬৯}<br /><br /><br />★ নিশ্চয়ই আল্লাহ্ পাকের রহমত (মুহসিনিন) আউলিয়া কিরামগনের নিকটবর্তী । [সুরা ৭ আরাফ: ৫৬]<br /><br /><br /><br />★ হে মুমিনগণ! তোমরা অনুস্মরণ কর, আল্লাহ্ পাক এর, তাঁর রাসুল পাক (সাঃ) এর এবং তোমাদের মধ্যে যারা উলিল আমর (ন্যায় বিচারক) রয়েছে তাদের। [সুরা ৪ নিসা: ৫৯]<br /><br /><br /><br /><br />★ আল্লাহ পাক বলেন, “তোমরা সব আল্লাহওয়ালা হয়ে যাও”। (সূরা ইমরান-৭৯)<br /><br /><br />★ পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা’য়ালা আরো বলেন,<br /><br />إِنَّمَا وَلِيُّكُمُ اللّهُ وَرَسُولُهُ وَالَّذِينَ آمَنُواْ الَّذِينَ يُقِيمُونَ الصَّلاَةَ وَيُؤْتُونَ الزَّكَاةَ وَهُمْ رَاكِعُونَ<br /><br /><br />'' নিশ্চয়ই তোমাদের ওলি (বন্ধু) হলেন আল্লাহ এবং তাঁর রসুল আর ঈমানদার লোকেরা- যারা সালাত কায়েম করে, যাকাত দিয়ে দেয়, এবং আল্লাহর প্রতি অনুগত বাধ্যগত থাকে।<br /><br />وَمَن يَتَوَلَّ اللّهَ وَرَسُولَهُ وَالَّذِينَ آمَنُواْ فَإِنَّ حِزْبَ اللّهِ هُمُ الْغَالِبُونَ<br /><br />আর যারা ওলি (বন্ধু) মানে আল্লাহকে এবং আল্লাহর রসুলকে আর ঈমানদার লোকদেরকে, তারাই আল্লাহর দল এবং আল্লাহর দলই থাকবে বিজয়ী '' ( সূরা আল মায়িদা,আয়াত-৫৫-৫৬)</div><div dir="ltr"><br /></div><div dir="ltr">★ আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, </div><div dir="ltr"><br /></div><div dir="ltr">أَلا إِنَّ أَوْلِيَاء اللّهِ لاَ خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلاَ هُمْ يَحْزَنُونَ </div><div dir="ltr"><br /></div><div dir="rtl">মনে রেখো যারা আল্লাহর (ওলি) বন্ধু, তাদের না কোন ভয় ভীতি আছে, না তারা চিন্তান্বিত হবে। </div><div dir="ltr"><br /></div><div dir="ltr">الَّذِينَ آمَنُواْ وَكَانُواْ يَتَّقُونَ </div><div dir="ltr"><br /></div><div dir="rtl">যারা আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছে এবং ভয় করতে রয়েছে। </div><div dir="ltr"><br /></div><div dir="ltr">لَهُمُ الْبُشْرَى فِي الْحَياةِ الدُّنْيَا وَفِي الآخِرَةِ لاَ تَبْدِيلَ لِكَلِمَاتِ اللّهِ ذَلِكَ هُوَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ </div><div dir="ltr"><br /></div><div dir="rtl">তাদের জন্য সুসংবাদ পার্থিব জীবনে ও পরকালীন জীবনে। আল্লাহর কথার কখনো হের-ফের হয় না। এটাই হল মহা সফলতা।<br /><br />(সুরা ইউনুছ আয়াত :৬২-৬৪) </div><div dir="ltr"><br /><br />★ নিশ্চয় আল্লাহ্‌ মুহসিনদের ভালবাসেন।’’ (সূরা আল-বাকারা:১৯৫)<br /><br /><br />★ আল্লাহ বলেন,<br /><br />إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ التَّوَّابِينَ وَيُحِبُّ الْمُتَطَهِّرِينَ<br /><br />‘‘নিশ্চয়ই আল্লাহ্‌ তাওবাকারী ও পবিত্রতা অবলম্বনকারীদেরকে ভালবাসেন ।’’<br /><br />(সূরা আল-বাকারা:২২২)<br /><br />★ তাকওয়া সকল কল্যাণের মূল। তাই আল্লাহ মুত্তাকীদেরকে খুবই ভালবাসেন। তিনি বলেন,<br /><br />فَإِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُتَّقِين<br /><br />‘‘আর নিশ্চয় আল্লাহ মুত্তাকীদেরকে ভালবাসেন।’’<br /><br />(সূরা আল ইমরান:৭৬)<br /><br />★ আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে আরো বলেন,<br /><br />وَاللَّهُ وَلِيُّ الْمُتَّقِينَ<br /><br />"ওয়াল্লাহু ওয়ালীউল মুত্তাকীন "<br /><br />অর্থ - আর আল্লাহ্ মুত্তাকীদের (পরহেজগারদের) বন্ধু।<br />(সূরা জাসিয়া ৪৫:১৯)<br /><br />★ আল্লাহ তায়ালা আরও বলেন , " তোমাদের মধ্যে আল্লাহর নিকট সেই ব্যক্তিই অধিক মর্যাদা সম্পন্ন যে তোমাদের মধ্যে অধিক মুত্তাকী।'' ( সূরা হুজুরাত ৪৯: ১৩ )<br /><br />★ যারা (প্রকৃত ভাবে) ঈমান এনেছে, আল্লাহ তাদের অভিভাবক।  (সূরা বাকারা ২৫৭)<br /><br />★ আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন-<br /><br />وَاللّهُ وَلِيُّ الْمُؤْمِنِينَ<br /><br />"ওয়াল্লাহু ওয়ালীউল মু'মিনীন"<br /><br />অর্থ - আর আল্লাহ মুমিনদের বন্ধু (অভিভাবক)।<br />( সূরা আলে ইমরান ৩ : ৬৮ )<br /><br /><br />★ '' সকল মুমিনই দয়াময় আল্লাহ অলি।'' ( ইমাম তাহাবী ''আল আকীদা'' গ্রন্থ)<br /><br /><br /></div><div dir="ltr">★ আল্লাহ কোরআনে পরমান,শয়তান আল্লাহকে বলতেছে,""সকল মানুষকে আমি পথভ্রষ্ঠ করিব,কিন্তু আপনার সে বান্দাদের ব্যতীত যারা তার মধ্যে বিশিষ্ট।</div><div dir="ltr">(সূরা হিজর -40)<br /><br /></div><div dir="ltr"><br /></div><div dir="ltr">★ আল্লাহ পাক এবার নিজেই বলছেন, "বাস্তবিক আমার সে বান্দাদের উপর তোমার কতৃর্ত চলবে না।</div><div dir="ltr">(সূরা হিজর-43)</div><div dir="ltr"><br /><br /><br />★★★ ওলীগন কি সত্যি বিদ্যমান আছেন?<br /><br /><br /><br /><br />★ হযরত মালিক বিন আনাস (রঃ) বর্ণনা করেন যে,“<br />হযরত রসূলে করিম (সঃ) ফরমায়েছেন যে, আমাদের জন্য ৪০ জন ওলী আছেন। এঁদের মধ্যে ১২ জন সিরিয়ায় এবং ১৮ জন ইরাকে রয়েছেন”।<br /><br />★ ইবনে আসাকির (রহ) হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) হতে মারফু হাদীসটি বর্ণনা করেন। হাদীসের মর্ম মতে, “<br />** নিশ্চয়ই আল্লাহতালার ৩০০ জন ওলি আল্লাহ রয়েছেন যাদের ক্বলব হযরত আদম (আঃ)-এর ক্বলবের ন্যায়,<br />** ৪০ জন মুসা (আঃ)-এর কলবের ন্যায়,<br />** ৭ জন ওলী ঈসা (আঃ)-এর কলবের ন্যায়,<br />** ৫ জন ওলী জিব্রাইল (আঃ)-এর কলবের ন্যায়,<br />** ৩ জন ওলী মিকাইল (আঃ)-এর কলবের ন্যায় এবং<br />** ১ জন ওলী ইস্রাফীল (আঃ)-এর কলবের ন্যায় সৃষ্টি করেছেন।<br />যখন তাদের মধ্যে একজন পরলোক গমন করেন, তখন তাদের তিনজনের দলের একজনতাঁর স্থানে,<br />পাঁচজনের দলেন একজন তিনজনের দলে,<br />সাতজনের দলের একজন পাঁচজনের দলে,<br />চল্লিশ জনের দলের একজন সাতজনের দলে এবং<br />তিনশত জনের দলের একজন চল্লিশজনের দলে এবং<br />কোন একজন সৎকর্ম পরায়ন মুসলমানকে সেই তিনশত দলের মনোনয়ন দান করে তাঁদের সংখ্যা পরিপূর্ণ রাখা হয়”।<br />তাঁদের ওছিলায় রাসূল করিম (সঃ)-এর উম্মতদেরকে আল্লাহতালা বিপদ আপদ থেকে রক্ষা করেন।<br /><br /><br /><br /><br />★ ইমাম হাকিম তিরমিজি বর্ণনা করেছেন যে,<br />হযরত রাসূলে করিম (সঃ) মানুষের মধ্যে ৪০ জন সিদ্দিক রেখে যান যাঁরা এ পৃথিবীকে বাঁচিয়ে রাখেন।<br />এদের একজনের মৃত্যু হলে আর একজন তাঁর জায়গায় আসেন। এঁদের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে আল্লাহতালা মোহর দিয়ে একজন ওলীকে পাঠিয়ে দেন। কিতাবে খতম-আল আউলিয়া<br /><br />Reference :<br />(হাকিম তিরমিজি, ৮৯৮ খৃঃ)<br />(কাসফ আল মাহজুব : আল-হুজবেরী, ১০৬৩ খৃঃ)।<br /><br /><br /><br />★ “ইহুদী ও খৃষ্টানদের ধর্মগ্রন্থেও ওলীদের প্রশাসনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এদের ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী ধার্মিক লোক হচ্ছে এ পৃথিবীর ভিত্তি। ধার্মিক লোক না থাকলে পৃথিবীর কল্যাণ লোপ পাবে। পৃথিবীতে কমপক্ষে ত্রিশজন ধার্মিক লোক আছেন, তাঁরা না থাকলে এ পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। এ সকল ধর্মগ্রন্থের কোন সংস্করণে দেখায় যায় যে, পৃথিবীতে ৪৫ জন ধার্মিক লোক আছেন যাঁরা এ পৃথিবীকে টিকে থাকতে সাহায্য করেন। এঁদের মধ্যে বেবিলোনে রয়েছেন ত্রিশজন, প্যালেষ্টাইনে ১৫ জন। পরবর্তীতে এ সকল ধর্মের বিশেষজ্ঞগণ এসকল ধার্মিক ব্যক্তির সংখ্যা ৩৬ জন বলে অভিমত প্রকাশ করেছেন। এ সকল ধর্মীয় পন্ডিতগণ মনে করেন যে, এ সকল ধার্মিক লোক না থাকলে পৃথিবী থাকবে না এবং এঁদের কেউ মৃত্যু বরণ করলে তাঁর জায়গায় অন্যজন চলে আসবেন।<br />(আদি পুস্তক:৯; Old Testament (Midas Version)।<br /><br />★ জুন্নুন মিশরী (রঃ)-এর মতে, পৃথিবীতে ৩০০ জন ওলী আছেন। এঁদের মধ্যে একজন হচ্ছেন গাউছ বা মূল খুঁটি। তাঁকে একটি বৃত্তের কেন্দ্র বিন্দুর সঙ্গে তুলনা করা যায়। তিনিই আকর্ষণ ও বিকর্ষণের কেন্দ্র।<br /><br /><br /><br /><br /><br />★ হযরত মুহীউদ্দিন ইবনুল আরবী (রঃ) বলেন,“<br />হযরত রাসূলে করিম (সঃ)-এর প্রতিনিধি ছাড়া এ পৃথিবীর অস্তিত্ব থাকতে পারে না। প্রতিনিধিদের মধ্যে একজন থাকেন যাঁকে কুতুব বা খুঁটি বলা যায়। কোন এক যুগে এবং কোন এক নির্দিষ্ট স্থানে তাঁর জন্ম হয়। তাঁর মধ্যে আধ্যাত্মিক গুণাবলীর পরিপূর্ণতা থাকে এবং তাঁকে সাধারণত ছাহেবে জমান বলা হয়।”<br /><br />★ হযরত মুহীউদ্দিন আরবী (রঃ)-এর মতে, “গাউছ হলেন বিশ্বব্রহ্মান্ডের প্রাণকেন্দ্র। তাঁর নিকট থেকে চতুর্দিকে আলো বিচ্ছুরিত হয়ে সমস্ত জীবের প্রাণে প্রবেশ করে। গাউছকে দু’জন ইমাম প্রতিনিয়ত সাহায্য করেন। গাউছের পরে হলেন চারজন আউতাদ বা স্তম্ভ। আউতাদের অধীনে আছেন সাতজন আবদাল। এঁদের কাজ হলো আবহাওয়া নিয়ন্ত্রন করা। এঁদের পরে রয়েছেন বারজন নুকাবা বা মনোনত পরহেজগার ব্যক্তি। এসকল নুকাবাগণ মানুষের অন্তর্নিহিত চিন্তসমূহ সম্পর্কে উপলব্ধি করতে পারেন। এদের পরে আরও আটজন নুকাপ আছেন যাঁদের মধ্যে মহান আল্লাহতালা আট রকমের গুণ দিয়েছেন। সবার শেষে আছেন হুয়ারী বা শিষ্যগণ এবং তাঁদের পশ্চাতে রয়েছেন আরও ৪০ জন লোক”। হযরত মুহীউদ্দিন ইবনুল আরবী (রঃ)-এর মতে,“পয়গম্বারদের মধ্যে যেমন শেষ পয়গাম্বর আছেন, ওলীদের মধ্যেও তেমনি শেষ ওলী রয়েছেন যার কাছে সীলমোহর রয়েছে”।তাঁর মতে “দুটি সীল মোহর রয়েছে- একটি হযরত ঈসা (আঃ)-এর সঙ্গে এবং অপরটি সর্বশ্রেষ্ঠ ওলীর সঙ্গে”।<br /><br />★ প্রখ্যাত সুফী আশ শাধিলী বলেন, “প্রত্যেক পীর হলে নিজ নিজ ত্বরিকার কুতুব, খুঁটি বা গাউছ হলেন একজন”। (Alnafakhir al-Aliya Fi-Alma-Atnir-Osh-Shadhiliya by Ahmad-Ibu-Ayas)।<br /><br />★ পল বি, ফেন্টনের মতে, “বহু সুফী সাধক তাঁদের পীরকে গাউছুল আযম বা মূল খুঁটি বলে দাবী করেছেন। যেহেতু অনেক সময় গাউছুল আযম দৃশ্যমান নহেন। এ অবস্থায় একটি সময়গত মূল খুঁটি (কুতুবুজজ্বমান) ধারণার সৃষ্টি হয়েছে”। (Journal of the Muhiddin-Ibu-Arabi Society, Vol.X,1991, Oxford University Press Ltd.)<br /><br /><br /><br /><br />★★★ ওলীদের কাছে আছে ইলমে লাদ্দুনী বা আল্লাহ প্রদত্ত জ্ঞান :<br /><br /><br />★ আল্লাহ পাক বলেন, “যদি তোমরা না জানো, তবে জ্ঞানীদেরকে (আহলে যিকির বা আল্লাহওয়ালাগণকে) জিজ্ঞেস করে জেনে নাও”। (সূরা নহল ৪৩ ও সূরা আম্বিয়া-৭)<br /><br /><br />★ কিয়ামতের আগে মানুষ মুর্খতা বশত জ্ঞানহীন মানুষ এর কাছ থেকে ফতোয়া জিজ্ঞেস করবে যারা নিজেরাও পথভ্রষ্ট অন্যকেও পথভ্রষ্ট করবে।(আল-হাদিস)<br /><br /><br />★ “তোমরা কার নিকট থেকে দ্বীন শিক্ষা করছো, তাকে দেখে নাও”। (মুসলিম শরীফ)<br /><br /><br />★ “নিশ্চয়ই আলিমগণ নবী আলাইহিছ ছলাতু ওয়াস সালামগণের ওয়ারিছ এবং নিশ্চয়ই নবী আলাইহিছ ছলাতু ওয়াস সালামগণের কোন দিনার-দিরহাম রেখে যাননি বরং তাঁরা ইল্‌মে দ্বীন রেখে গিয়েছেন। সুতরাং যে ব্যক্তি তা গ্রহণ করলো, সে পূর্ণ অংশ (বিরাট সফলতা) লাভ করলো।”<br /><br />(আহ্‌মদ, তিরমিযী)<br /><br /><br />★ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেছেন,<br />“ইল্‌ম দু’প্রকার, একটি হচ্ছে- ক্বালবী ইল্‌ম (ইল্‌মে তাছাউফ), যা উপকারী ইল্‌ম। অপরটি হচ্ছে- জবানি ইল্‌ম (ইল্‌মে ফিক্বাহ), যা আল্লাহ পাক-এর তরফ থেকে বান্দার প্রতি দলীল স্বরূপ।”<br /><br />(দারেমী, মিশকাত, মিরকাত, আশয়াতুল লুময়াত, লুময়াত)<br /><br /><br />“আলিমগণ আম্বিয়া আলাইহিছ ছলাতু ওয়াস সালামগণের ওয়ারিছ বা উত্তরাধিকারী।”<br /><br />(তিরমিযী, আবূ দাউদ, ইবনে মাযাহ্‌, দারিমী, আহমদ, মিশকাত, মা’য়ারিফুস্‌ সুনান, মিরকাত, আশয়াতুল লুময়াত, লুময়াত, শরহুত্‌ ত্বীবী, মুজাহিরে হক্ব, উরফুশ্‌ শাজী, বজলুল মাজহুদ ইত্যাদি)<br /><br />Note: কাদের নিকট সেই সত্যিকারের ইলমে লাদ্দুনী রয়েছে? যারা আল্লাহর ওলী তারাই তো প্রকৃত আলিম। তাই নয় কি?<br /><br /><br />★★★ ওলীগনের কারামত :<br /><br /><br />★ আল-কোরআনে আসহাবে কাহাফ এর ওলীগনের কথা বলা হয়েছে তারা শত শত ঘুমন্ত ছিল তাও উল্লেখ করা হয়েছে। (সুরা আসহাবে কাহাফ)<br /><br />★ হযরত মরিয়ম আঃ নবী ছিলেন না। কিন্তু কারামত স্বরূপ আল্লাহ তাআলা তাকে অমৌসুমি ফল দান করেছিলেন। কুরআনে এসেছে :<br /><br />فَتَقَبَّلَهَا رَبُّهَا بِقَبُولٍ حَسَنٍ وَأَنبَتَهَا نَبَاتًا حَسَنًا وَكَفَّلَهَا زَكَرِيَّا ۖ كُلَّمَا دَخَلَ عَلَيْهَا زَكَرِيَّا الْمِحْرَابَ وَجَدَ عِندَهَا رِزْقًا ۖ قَالَ يَا مَرْيَمُ أَنَّىٰ لَكِ هَٰذَا ۖ قَالَتْ هُوَ مِنْ عِندِ اللَّهِ ۖ إِنَّ اللَّهَ يَرْزُقُ مَن يَشَاءُ بِغَيْرِ حِسَابٍ [٣:٣٧]<br /><br />অতঃপর তাঁর পালনকর্তা তাঁকে উত্তম ভাবে গ্রহণ করে নিলেন এবং তাঁকে প্রবৃদ্ধি দান করলেন-অত্যন্ত সুন্দর প্রবৃদ্ধি। আর তাঁকে যাকারিয়ার তত্ত্বাবধানে সমর্পন করলেন। যখনই যাকারিয়া মেহরাবের মধ্যে তার কছে আসতেন তখনই কিছু খাবার দেখতে পেতেন। জিজ্ঞেস করতেন “মারইয়াম! কোথা থেকে এসব তোমার কাছে এলো?” তিনি বলতেন, “এসব আল্লাহর নিকট থেকে আসে। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বেহিসাব রিযিক দান করেন।” {সূরা আলে ইমরান-৩৭}<br /><br />★ এমনিভাবে সুলাইমান আঃ এর জমানায় মুহুর্তের মাঝে ইয়ামান থেকে আসিফ বিন বারখিয়া নামক ব্যক্তির রানী বিলকিসের সিংহাসন নিয়ে আসাও ওলীদের কারামত সত্য হবার প্রমাণ। কারণ আসিফ বিন বারখিয়া কোন নবী ছিল না।<br /><br />قَالَ الَّذِي عِندَهُ عِلْمٌ مِّنَ الْكِتَابِ أَنَا آتِيكَ بِهِ قَبْلَ أَن يَرْتَدَّ إِلَيْكَ طَرْفُكَ ۚ فَلَمَّا رَآهُ مُسْتَقِرًّا عِندَهُ قَالَ هَٰذَا مِن فَضْلِ رَبِّي لِيَبْلُوَنِي أَأَشْكُرُ أَمْ أَكْفُرُ ۖ وَمَن شَكَرَ فَإِنَّمَا يَشْكُرُ لِنَفْسِهِ ۖ وَمَن كَفَرَ فَإِنَّ رَبِّي غَنِيٌّ كَرِيمٌ [٢٧:٤٠]<br /><br />কিতাবের জ্ঞান যার ছিল, সে বলল, আপনার দিকে আপনার চোখের পলক ফেলার পূর্বেই আমি তা আপনাকে এনে দেব। অতঃপর সুলায়মান যখন তা সামনে রক্ষিত দেখলেন, তখন বললেন এটা আমার পালনকর্তার অনুগ্রহ, যাতে তিনি আমাকে পরীক্ষা করেন যে, আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি, না অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে, সে নিজের উপকারের জন্যেই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এবং যে অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সে জানুক যে, আমার পালনকর্তা অভাবমুক্ত কৃপাশীল। {সুরা নামল-৩৭}<br /><br /><br /><br />★★★ ওলীরা কি ওফাত বরন করার পর জীবিত নাকি মৃত ? সে সম্পর্কে আল্লাহ বলেন :<br /><br /><br /><br />★ আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন:-<br /><br />وَلَا تَحْسَبَنَّ الَّذِينَ قُتِلُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ أَمْوَاتًا ۚبَلْ أَحْيَاءٌ عِندَ رَبِّهِمْ يُرْزَقُونَ<br /><br />যারা আল্লাহ্‌ পাকের রাস্তায় শহীদ হয়েছেন তাদের কে তুমি মৃত মনে করো<br />না বরং তারা তাঁদের নিজেদের রব এর নিকট জীবিত ও রিজিক প্রাপ্ত।"(সুরা আলইমরান ১৬৯)<br /><br />★ আরো ইরশাদ করেন :<br /><br />وَلاَ تَقُولُواْ لِمَنْ يُقْتَلُ فِي سَبيلِ اللَّهِ أَمْوَاتٌ بَلْ أَحْيَاء وَلَكِن لاَّ تَشْعُرُونَ (سورة البقرة-154<br /><br />"আল্লাহর পথে যারা শহীদ হয় তাদের তোমরা মৃত বল না। বরং তারা জীবিত। তবেতা তোমরা উপলব্ধি করতে পারো না।"<br />(সূরা বাকারা-১৫৪)<br /><br />★ 2:154,3:169 আয়াত থেকে স্পষ্ট বুঝা যায় যে,<br />শহীদগণ কবরে জীবিত। আর এটা বিশ্লেষণ করে স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে যে, নবীগণও কবরে জীবিত। কেননা নবীগণের মর্যাদা শহীদদের তুলনায় অনেক উর্দ্ধে। সুতরাং শহীদগণ যদি কবরে জীবিত থাকেন,নবীগণ ও কবরে জীবিত । এটা ইমাম তিরমিযী(র) ও ইমাম বাইহাকী(র) সহীহ হাদিস দারা প্রমাণ করেছেন।<br /><br />(Nayl al-Awtar, Volume 003, Page No. 82)(Fath al-Bari>sarhe bukhari, Volume 006: Page No. 379)<br /><br />Note : ওলীগন আল্লাহর রাস্তায় সারা জীবন কাটায় তাই তাদেরও শহিদ বলা যায় । অপরদিকে তারা কোন কোন ক্ষেত্রে শহিদের চেয়েও মর্যাদাবান। যেখানে দ্বীনের একজন প্রকৃত আলিমকেও শহিদের মর্যাদার সাথে তুলনা হয়েছে।<br /><br /><br />★ আর যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে তারাই তাদের পালনকর্তার কাছে সিদ্দীক ও শহীদ বলে বিবেচিত। তাদের জন্যে রয়েছে পুরস্কার ও জ্যোতি।<br />(সূরা আল হাদীদ: ১৯)<br /><br /><br />★ “এবং যারা আল্লাহর পথে গমন করেছে এবং পরে নিহত হয়েছে অথবা (স্বাভাবিক) মৃত্যুবরণ করেছে তাদেরকে আল্লাহতালা অবশ্যই উৎকৃষ্ট জীবিকা দান করবে এবং তিনিইতো (আল্লাহতালা) সর্বোৎকৃষ্ট জীবিকা দাতা। তিনি তাদেরকে (পরকালে) অবশ্যই এমন জায়গায় স্থান দেবেন যা তাঁরা পছন্দ করবে এবং আল্লাহতো সম্যক প্রজ্ঞাময়, পরম সহনশীল”। (সুরা হাজ্জ্ব, আয়াত: ৫৮-৫৯)<br /><br /><br /></div><div dir="ltr">★ ওলী-আল্লাহগণের বিরোধিতাকারীদের হুশিয়ারী দিয়ে হাদীসে কুদসীতে আল্লাহ সাবধান করে দিয়েছেন।<br /><br />- ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳْﺮَﺓَ ﻗَﺎﻝَ ، ﻗَﺎﻝَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ<br /><br />ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻗَﺎﻝَ ﻣَﻦْ ﻋَﺎﺩَﻯ ﻟِﻲ ﻭَﻟِﻴًّﺎ ﻓَﻘَﺪْ<br /><br />ﺁﺫَﻧْﺘُﻪُ ﺑِﺎﻟْﺤَﺮْﺏِ ﻭَﻣَﺎ ﺗَﻘَﺮَّﺏَ ﺇِﻟَﻲَّ ﻋَﺒْﺪِﻱ ﺑِﺸَﻲْﺀٍ ﺃَﺣَﺐَّ ﺇِﻟَﻲَّ ﻣِﻤَّﺎ<br /><br />ﺍﻓْﺘَﺮَﺿْﺖُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﻣَﺎ ﻳَﺰَﺍﻝُ ﻋَﺒْﺪِﻱ ﻳَﺘَﻘَﺮَّﺏُ ﺇِﻟَﻲَّ ﺑِﺎﻟﻨَّﻮَﺍﻓِﻞِ ﺣَﺘَّﻰ<br /><br />ﺃُﺣِﺒَّﻪُ ﻓَﺈِﺫَﺍ ﺃَﺣْﺒَﺒْﺘُﻪُ ﻛُﻨْﺖُ ﺳَﻤْﻌَﻪُ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻳَﺴْﻤَﻊُ ﺑِﻪِ ﻭَﺑَﺼَﺮَﻩُ ﺍﻟَّﺬِﻱ<br /><br />ﻳُﺒْﺼِﺮُ ﺑِﻪِ ﻭَﻳَﺪَﻩُ ﺍﻟَّﺘِﻲ ﻳَﺒْﻄِﺶُ ﺑِﻬَﺎ ﻭَﺭِﺟْﻠَﻪُ ﺍﻟَّﺘِﻲ ﻳَﻤْﺸِﻲ ﺑِﻬَﺎ ﻭَﺇِﻥْ<br /><br />ﺳَﺄَﻟَﻨِﻲ ﻟَﺄُﻋْﻄِﻴَﻨَّﻪُ ﻭَﻟَﺌِﻦْ ﺍﺳْﺘَﻌَﺎﺫَﻧِﻲ ﻟَﺄُﻋِﻴﺬَﻧَّﻪُ ﻭَﻣَﺎ ﺗَﺮَﺩَّﺩْﺕُ ﻋَﻦْ<br /><br />ﺷَﻲْﺀٍ ﺃَﻧَﺎ ﻓَﺎﻋِﻠُﻪُ ﺗَﺮَﺩُّﺩِﻱ ﻋَﻦْ ﻧَﻔْﺲِ ﺍﻟْﻤُﺆْﻣِﻦِ ﻳَﻜْﺮَﻩُ ﺍﻟْﻤَﻮْﺕَ ﻭَﺃَﻧَﺎ<br /><br />ﺃَﻛْﺮَﻩُ ﻣَﺴَﺎﺀَﺗَﻪُ .<br /><br />আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত।<br /><br />``` রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ<br />আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা বলেনঃ যে ব্যক্তি আমার<br />অলীর সাথে শত্রুতা করে, আমি তার বিরোদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করি ।<br />যেসব অধিক প্রিয় কাজ সমুহের দ্বারা বান্দা আমার অধিক নৈকট্য লাভ করে সেগুলো হল ফরজ কাজসমুহ।<br />অত:পর আমার বান্দা নফল কাজের মাধ্যমে আমার আরো এত নিকটবর্তী হতে থাকে যতক্ষন না আমি তাকে ভালবাসি ,<br />তখন আমি তার শ্রবন ইন্দ্রীয় হয়ে যাই<br />যা দ্বারা সে শোনে !<br />তার দর্শন ইন্দ্রীয় হয়ে যাই,<br />যা দ্বারা সে দেখে !<br />তার হাত হয়ে যাই,<br />যা দ্বারা সে ধরে এবং<br />তার পা হয়ে যাই,<br />যা দিয়ে সে চলাফেরা করে !<br />যদি সে আমার কাছে কিছু প্রর্থনা করে,<br />আমি তাকে তাই দেই।<br />যদি সে আমার নিকট আশ্রয় কামনা করে,<br />তাহলে আমি তাকে আশ্রয় দেই।<br />আমি কোনকিছু করার ব্যপারে দিধ্যাবোধ করি না,<br />যতটা না মুমিনের রুহ কবজের (নেয়ার) ব্যপারে করি এজন্য যে<br />সে মৃত্যুকে অপছন্দ করে আর আমি তাকে অসন্তুষ্ট করতে অপছন্দ করি।<br /><br />Reference :<br /><br />★ বুখারী শরিফঃ ৬৫০২<br />★ মেশকাত শরীফ-১৯৭ পৃষ্ঠা<br /><br /><br /><br />★ হযরত ইবনে আব্বাস থেকে বর্নিত,<br />তিনি বলেন,<br />আল্লাহ তায়ালা যখন হযরত মূছা আঃ ও হযরত<br />হারুন আঃ কে ফেরাউনের নিকট পাঠায় , তখন<br />আল্লাহ তায়ালা তাদেরঁকে বলেন,<br /><br />ফেরাউনের দুনিয়ার সম্মান ও শান শওকত যেন তোমাদেরকে<br />অবাগ না করে, খেয়াল রাখ এইসব জিনিষের প্রতি তোমাদের দৃষ্টি যাতে না যায়, এইসব কিছু দুনিয়াতে সুখ ও আরাম আয়েশের অলংকার মাত্র, আমি (আল্লাহ) যদি তোমাদেরকে দুনিয়ার আরাম আয়েশ, সুখ- শান্তি , ও প্রাচুয্যের বালা খানায় রাখতে<br />ইচ্ছা পোষন করতাম তবে ফেরাউন তোমাদের বালা খানার<br />সৌন্দয্য দেখে নিবাক হয়ে যেত, কিন্তু আমি তোমারা দুজনকে<br />ইহা থেকে বাচিয়েঁ রেখেছি। কেননা আমি আমার বন্ধুদের সাথে<br />এই রকমই করি, আগেও আমার ওলিদের বা বন্ধুদের জন্য<br />আমি এই রকম ( তোমরা যে অবস্থায়) অবস্থা পছন্দ করেছি,<br />আমি (আল্লাহ) তাদেরকে (ওলিদের) দুনিয়ার আরাম আয়েশ,<br />সুখ- শান্তি , ও প্রাচুয্যের বালা খানা থেকে এমনভাবে দূরে<br />রেখেছি রাখাল তার ছাগল গুলোকে বিপদজনক শস্য মাঠ<br />থেকে দূরে রাখে, দয়াময় রাখাল তার উঠ গুলোকে নিরাপদে<br />রাখে, আমার ওলীদের সাথে আমার এই বিনিময় এই কারনে<br />যে আমার কাছে তাদের কোন গুরুত্ব নেই তা নয়, বরংচ পরকালে<br />তারা যেন আমার কাছ থেকে পরিপূন সম্মান ও অসীম<br />নেয়ামত অর্জন করে নেয়, দুনিয়ার এই অবস্থা, মর্যাদা ও<br />প্রাচুর্য পরকালের তুলনায় কিছু না। দুনিয়াতে মোরাকাবা ও<br />মোশাহেদা বা আমাকে (আল্লাহকে) পাওয়ার ধ্যান ই হল আমার ওলিদের জন্য প্রাচুর্য্য , তাদের পোশাক বা চেনার চিহ্ন হচ্ছে<br />তারা শান্তিকামি ও মাহবুবের ধ্যানে মগ্ন। তাদের চেহেরার উপর<br />আল্লাহর ইবাদতে মশগুলের কারনে সিজদার চিহ্ন পরিলক্ষিত হয়, নিঃসন্দেহে তারাই হচ্ছে আমার সত্যিকারের বন্ধু।<br /><br />(হে মুমিন গন) যখন তোমরা তাদের সাক্ষাত পাবে , তাদের<br />প্রতি সর্বোচ্চ তাজিমের (সম্মানের) সাথে সাক্ষাত কর,<br />তোমার জিব্বাহ ও অন্তরকে তাদের ক্ষেত্রে সাবধান রাখ।<br /><br />এবং জেনে রাখ ( হে মানব সম্প্রদায়) যে কেও আমার ওলিকে ঘৃনা করল অথবা আমার ওলির সম্মানকে হালকা মনে করল<br />সে যেন আমার সাথে যুদ্ধ ঘোষনা করল !!<br />** সে যুদ্ধের জন্য আমার সামনে এগিয়ে আসল,<br />আমি (আল্লাহ) আমার বন্ধুদের সাহায্যের ক্ষেত্রে<br />খুব দ্রুতগামি !<br /><br />** যে ব্যক্তি আমাকে যুদ্ধের জন্য আহবান করল, সে কি মনে করে<br />সে আমার সামনে যুদ্ধের জন্যে দাডাঁতে পারবে ?<br /><br />** যে ব্যক্তি আমাকে যুদ্ধের জন্য আহবান করল সে কি মনে করে সে আমাকে দুশমনির খাতিরে অক্ষম করে দেবে ?<br /><br />** যে ব্যক্তি আমাকে যুদ্ধের জন্য আহবান করল সেকি মনে করে<br />সে আমার কাছ থেকে পালিয়ে যাবে ?<br /><br />** যে ব্যক্তি আমাকে যুদ্ধের জন্য আহবান করল সেকি মনে করে<br />সে আমাকে পরাজিত করবে? কক্ষনো নয়।<br /><br />আমি আমার বন্ধুদেরকে দুনিয়া ও আখেরাত উভয় জগতে পরিপুর্ন সফলতা দান কারি, তাদেরকে সাহায্য করার ক্ষেত্রে আমি নিজেই সাহায্যকারী।<br /><br />Reference :<br />From : হাফেজ আবু নাঈম আহমদ ইবনে আবদুল্লাহ আল-ইসফাহানী:<br />Book : “হিলয়াতুল আউলিয়া ওয়া তাবকাতুল আছফিয়াহ”<br />Volume : ১খন্ড, পৃষ্টা নং- ১১-১২<br /><br /><br /><br /><br />★★★ ওলীগনের শাফায়াত সম্পর্কে :<br /><br /><br />★ “যে দয়াময় আ̂ল্লাহর কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি গ্রহণ করেছ, সে ব্যাতীত আর কেউ সুপারিশ করার অধিকারী হবে না”। [সুরা ১৯ মারঈয়াম: ৮৭]<br /><br /><br />(I) আল্লাহর একজন বিশিষ্ট ওলী ছিলেন ওয়াইছ করনী (রহ)। তিনি ছিলেন একজন তাবেয়ী। তার সম্পর্কে কিছু হাদিস :<br /><br /><br />♦হযরত ওমর (রা.) বলিয়াছেন, আমি রাসূলুল্লাহ ﷺকে বলিতে শুনিয়াছি, নিশ্চয়ই , অনুগতদিগের (খায়রুত্তাবেয়ীন) মধ্যে শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি যাহার নাম উয়ায়ছ। তাহার মা আছে এবং তাহার শরীরে একটি শ্বেত চিহ্ন আছে। তোমরা (তাহার সংগে দেখা করিয়া) অনুরোধ করিবে যেন সে তোমাদের ক্ষমার জন্য আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করে।<br /><br />(মুসলিম শরীফ ৬২৬০/ মিশকাত ৬০০৬)<br /><br /><br />♦হযরত উমর বিন খাত্তাব হইতে বর্ণিত, আল্লাহর রাসূলﷺ বলিয়াছেন, “নিশ্চয়ই ইয়েমেন হইতে তোমাদের নিকট এক লোক আসিবে যে উয়ায়ছ নামে অবিহীত। সে তাহার মাতার জন্য ইয়েমেন ত্যাগ করিতে পারে না। তাহার শরীরে শ্বেত রোগ ছিল। সে আল্লাকে ডাকিল, তাহার শ্বেত রোগ এক দিরহাম পর্যন্ত ব্যতীত দূর হইয়া গেল। তোমাদের মধ্যে যে কেহ তাহার সাক্ষাত পাও তাহাকে অনুরোধ করিবে যেন সে তোমাদের মাগফিরাতের জন্য আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করে ।<br /><br />(মুসলিম শরীফ ৬২৫৯/ মিশকাত শরীফ ৬০০৬)<br /><br /><br />♦রাসূলল্লাহ হযরত ওমরকে বলিলেন, উয়ায়ছ ইবনে আমর মুজাহিদগণের সাহায্যার্থে আগমনকারী ইয়েমেনবাসীদের সহিত তোমাদের নিকট আসিবে। সে মুজার গোত্রের কারণ শাখার অন্তর্ভুক্ত। তাহার ধবল রোগ ছিল। (আল্লাহর নিকট দোয়া করিবার কারণে) এক দিরহাম পরিমান স্থান ব্যতীত সে উহা হইতে আরোগ্য লাভ করে। তাহার মাতা আছে। সে তাহার মাতার সহিত সদ্ব্যবহার করে। সে আল্লাহর নিকট শপথ করিলে, আল্লাহ তাহা পূরণ করে। তাহার দ্বারা তোমাদের জন্য আল্লাহর নিকট ক্ষমা করাইতে সক্ষম হইলে তাহা করাইবে।<br /><br />(মিশকাত শরীফ)<br /><br /><br />♦ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু<br />আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মতের<br />এক বিশেষ ওলী আল্লাহর সুপারিশ<br />করা সম্পর্কে ইরশাদ করেন,<br />"হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আবুল<br />জাদয়া রদ্বিয়াল্লাহু আনহু<br />হতে বর্নিত, হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু<br />আলাইহি ওয়া সাল্লাম<br />উনাকে বলতে শুনেছি, আমার উম্মতের<br />এক ব্যক্তির সুপারিশে বনী তামীম<br />গোত্রের লোক সংখ্যা হতেও অধিক<br />লোক জান্নাতে প্রবেশ করবে।"<br /><br />[তথ্যসূত্রঃ- সুনানে তিরমিযী শরীফ,<br />সুনানে ইবনে মাজাহ, মিশকাত শরীফ<br />৫৩৬১, সুনানে দারেমী]<br /><br />নোট : এই হাদিসটি অনেক উলামায়ে কেরাম ""আশিকে রাসুল (সা) বিখ্যাত তাবেযী ওয়াইস করনী (রহ) এর কথা বলে উল্লেখ করেছেন। নিচে বর্নিত হয়েছেন।<br /><br /><br />♦রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন," হযরত উয়ায়ছ করণীর শাফায়াতে রাবী ও মুজার গোত্রের মেষের পশম সমপরিমান লোক বেহেশতে যাইবে।<br /><br />(মিশকাত শরীফ)<br /><br /><br />♦হযরত আবি মাসউদ-উল-আনসারী হতে বর্নিতঃ রাসূল ﷺ বলেছেন,<br />“আমার উম্মতের ভিতর এক ব্যক্তি, যাহাকে লোকে উয়ায়েছ ইবনে আবদুল্লাহ্ করণী বলে, তাহার প্রার্থনায় অবশ্যই রাবিয়া ও মুজার এই দুই গোত্রের বকরীর পশমের সংখ্যক গুনাহ্গার উম্মতের গুনাহ্ মাফ হইবে।”<br /><br />(শওয়াহেদুন-নবুওয়াত/মছনবী রহীম)<br /><br /><br /><br />(II) ♦ হযরত আনাস (রদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) থেকে বর্ণিত, হযরত মুহাম্মাদ মুস্তাফা (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম) ফরমায়েছেন,<br /><br />ﻳﺸﻔﻊ ﻳﻮﻡ ﺍﻟﻘﻴﺎﻣﺔ ﺛﻼﺛﺔ ﺍﻻﻧﺒﻴﺎﺀ ﺛﻢ ﺍﻟﻌﻠﻤﺎﺀ<br />ﺛﻢ ﺍﻟﺸﻬﺪﺍﺀ<br /><br />অর্থ: কিয়ামতের দিন তিন শ্রেণীর<br />লোক সুপারিশ করবে।<br />(১) নবী রসূল আলাইহিমুস সালাম ।<br />(২) উলামায়ে কিরাম (বা আউলিয়া কেরাম)<br />রহমাতুল্লাহি আলাইহি।<br />(৩) শহীদ গন।"<br /><br />[সুনানে ইবনে মাজাহ<br />শরীফ, মিশকাত শরীফ ৫৩৭০]<br /><br />নোট: পুর্ববর্তী হক্কানী উলামায়ে কেরাম (রহ) গন সব আল্লাহর ওলী ছিলেন।<br />আর ওলীগনের মর্যাদা আর ক্ষমতা উলামায়ে কেরাম থেকে অনেক বেশি।<br /><br /><br />♦এই হাদিসটার সনদ দিতে গিয়ে মাওলানা জালালুদ্দিন রুমি (রহ) বলেন," হাশরের মাঠে পিয়ারা নবীর নির্দেশে নবীগণ তাদের উম্মতদের, আউলিয়াগণ তাদের মুরিদদের এবং শহীদগণ তাদের মা-বাবার জন্য সুপারিশ করবে।<br /><br />(মসনদে গোয়ারভী শরীফ, খন্ড ১, পৃষ্ঠা ৩৬২)<br /><br /><br />♦অপর হাদিসে আছে :-<br /><br />ﻭ ﺍﺫﺍ ﺭﺃﻭﺍ ﺍﻧﻬﻢ ﻗﺪ ﻧﺠﻮﺍ ﻓﻲ ﺍﺧﻮﺍﻧﻬﻢ ﻳﻘﻮﻟﻮﻥ ﺭﺑﻨﺎ ﺍﺧﻮﺍﻧﻨﺎ ﻛﺎﻧﻮﺍ ﻳﺼﻠﻮﻥ ﻣﻌﻨﺎ ﻭﻳﺼﻠﻮﻥ ﻣﻌﻨﺎ ﻭ ﻳﺼﻮﻣﻮﻥ ﻣﻌﻨﺎ ﻭ ﻳﻌﻤﻠﻮﻥ ﻣﻌﻨﺎ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻲ ﺍﺫﻫﺒﻮﺍ ﻓﻤﻦ ﻭﺟﺪﺗﻢ ﻓﻲ ﻗﻠﺒﻪ ﻣﺜﻘﺎﻝ ﺩﻳﻨﺎﺭ ﻣﻦ ﺍﻳﻤﺎﻥ ﻓﺎﺣﺮﺣﻮﻩ ﻭ ﻳﺤﺮﻡ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻮﺭﻫﻢ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﻓﻴﺎﺗﻮﻧﻬﻢ ﻭﺑﻌﻀﻬﻢ ﻗﺪ ﻏﺎﺏ ﻓﻲ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﺍﻟﻲ ﻗﺪﻣﻪ ﻭ ﺍﻟﻲ ﺍﻧﺼﺎﻑ ﺳﺎﻗﻪ ﻓﻴﺨﺮﺟﻮﻥ ﻣﻦ ﻋﺮﻓﻮﺍ<br /><br />যখন আল্লাহর অলীগণ দেখবে যে তারা মুক্তি পেয়ে গেল , তখন তাদের মুমীন ভাইদের জন্য তারা আল্লাহর কাছে আবেদন করবে "হে আমার প্রতিপালক এরা আমাদের ভাই, যাদেরকে তুমি জাহান্নামে নিক্ষেপ করেছ তারা আমাদের সাথে নামাজ পড়ত , আমাদের সাথে রোজা রাখত এবং আমাদের সাথে সত্কাজ করত "। তখন আল্লাহ বলবেন "যাদের অন্তরে শুধুমাত্র এক দিনার ওজন পরিমাণ ঈমান পাবে তাদেরকে জাহান্নাম থেকে বের করে নিয়ে আস । তাদের মুখমন্ডল তথা আকৃতিকে জাহান্নামের জন্য হারাম করে দেওয়া হয়েছে " । অতঃপর তারা (অলীগণ) সেখানে জাহান্নামীদের নিকট যাবেন । এসে দেখবেন কেউ কেউ পা পর্যন্ত কেউ পায়ের গোড়ালী পর্যন্ত আগুনে ডুবে আছে । এর মধ্যে যাদের তারা চিনবে তাদেরকে জাহান্নাম থেকে বের করে নিয়ে আসবে ।<br /><br />(সহীহ বুখারী , খন্ড ২ পৃষ্ঠা ১১০৭ । হাদীস নং ৭০০১)<br /><br /><br />♦ সহিহ হাদিসে বর্নিত :-<br /><br />ﻓﻮﺍﻟﺬﻱ ﻧﻔﺴﻲ ﺑﻴﺪﻩ ﻣﺎ ﻣﻮﻛﻢ ﻣﻦ ﺍﺣﺪ ﺑﺎﺷﺪ ﻣﻨﺎﺷﺪﺓ ﻟﻠﻪ ﻓﻲ ﺍﺳﺘﻘﺼﺎﺀ ﺍﻟﺤﻖ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﻮﻣﻨﻴﻦ ﻟﻠﻪ ﻳﻮﻡ ﺍﻟﻘﻴﺎﻣﺔ ﻻﺧﻮﺍﻧﻬﻢ ﺍﻟﺬﻳﻦ ﻓﻲ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﻳﻘﻮﻟﻮﻥ ﺭﺑﻨﺎ ﻛﺎﻧﻮﺍ ﻳﺼﻮﻣﻮﻥ ﻣﻌﻨﺎ ﻭ ﻳﺼﻠﻮﻥ ﻭ ﻳﺤﺠﻮﻥ ﻓﻴﻘﺎﻝ ﻟﻬﻢ ﺍﺣﺮﺟﻮﺍ ﻣﻦ ﻋﺮﻓﺘﻢ<br /><br />আল্লাহর প্রিয় বান্দাগণ (ওলীগন) তাদের ঐ সমস্ত মুমীন ভাইদের জন্য শুপারিস করবে যারা জাহান্নামে পড়ে থাকবে তাদেরকে জাহান্নাম থেকে ছাড়িয়ে আনার জন্য আল্লাহর দরবারে এমনভাবে আবদারের পর আবদার করতে থাকবে, যে রকম আবদার কোন ব্যক্তি তার নিজ হক আদায়ের জন্যও সাধারণত করে না । এবং তারা আল্লাহর দরবারে আবেদন করবেন হে আমাদের রব এ সমস্ত লোক আমাদের সাথে রোজা রাখত, নামাজ পড়ত, হজ্ব করত ।<br /><br />(সহীহ মুসলিম । খন্ড ১<br />পৃষ্ঠা ১০৩ হাদিস ১৮৩)<br /><br /><br /><br />♦আরো বর্নিত আছে :-<br /><br />ﻋﻦ ﺍﻧﺲ ﺍﺑﻲ ﺳﻌﻴﺪ ﺭﺽ ﺍﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻌﻢ ﻗﺎﻻﻥ ﻣﻦ ﺍﻣﺘﻲ ﻣﻦ ﻳﺸﻔﻊ ﻟﻠﻔﺌﺎﻡ ﻣﻦ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻭ ﻣﻨﻬﻢ ﻣﻦ ﻳﺸﻔﻊ ﻟﻠﻘﺒﻴﻠﺔ ﻭ ﻣﻨﻬﻢ ﻣﻦ ﻳﺸﻔﻊ ﻟﻠﻌﺼﺒﺔ ﻭ ﻣﻨﻬﻢ ﻣﻦ ﻳﺸﻔﻊ ﻟﻠﺮﺟﻞ ﺣﺘﻲ ﻳﺪﺧﻠﻮﺍ ﺍﻟﺠﻨﺔ<br /><br />হযরত আবূ সাঈদ রঃ হতে বর্ণিত , রাসুল দঃ এরশাদ করেছেন, নিশ্চয়ই আমার উম্মতের মধ্যে এমন কিছু লোক আছেন যারা একটি বিরাট দল এর (বা তাদের সকল সমর্থক ও অনুসারীদের) জন্য সুপারিশ করবে । আর কিছু লোক আছেন যারা একটি দলের (বা আত্তীয় স্বজনদের) জন্য সুপারিশ করবে । আর কিছু লোক আছে যারা এক এক জনের জন্য সুপারিশ করবে । এভাবে তারা সকলেই জান্নাতে প্রবেশ করবে ।<br /><br />[আল হাদিস, তিরমীযি খন্ড ২ পৃঃ ৬৭ , হাদিস ২৪৪০,<br />মিশকাত শরীফ ৫৩২৬]<br /><br /><br /><br /><br /></div></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhVhPndK67QCqj-PDHQC1cwyTxuaAgbTRchQYjdQmn7yJnY3EvUts4nxpsPAsomHXSdMwi83bpGTSv-YPplJTdJEaKlxIOvnws6kviw4uwLxXQ1sog-lVVfPl-XiB0sRHHpSKLaJXqQ4PI/s1600/11074165_437999486355599_3188340905876469591_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhVhPndK67QCqj-PDHQC1cwyTxuaAgbTRchQYjdQmn7yJnY3EvUts4nxpsPAsomHXSdMwi83bpGTSv-YPplJTdJEaKlxIOvnws6kviw4uwLxXQ1sog-lVVfPl-XiB0sRHHpSKLaJXqQ4PI/s640/11074165_437999486355599_3188340905876469591_n.jpg" /> </a> </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjnb54K0-uYfeQ6ZvgLf_ZMjAKzERk1R4lQPp690_PMG0XDVcFXo9rSIw3O73-hyuHmsBO_AZXxY6Up32p7BEv2z5QJrW8y5jpZLaa0LpjZ1JBEY5mvSdApwCV2MmxHStWaESOVpfuTIas/s1600/1513676_438156716339876_6328579450672355123_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjnb54K0-uYfeQ6ZvgLf_ZMjAKzERk1R4lQPp690_PMG0XDVcFXo9rSIw3O73-hyuHmsBO_AZXxY6Up32p7BEv2z5QJrW8y5jpZLaa0LpjZ1JBEY5mvSdApwCV2MmxHStWaESOVpfuTIas/s640/1513676_438156716339876_6328579450672355123_n.jpg" /> </a> </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"></div><div class="separator" style="clear: both;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both;"><br /></div><br /><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEibi_iFjUSOkmEQP2-aOPc5QHrM-z06-0aWsHre_iThGq-ReVXWPvy03VUDu7aoSGcAviLJSjSi_mroECZAlvQy2-sHcmrdB0IIiDK9jGRz_jW8Q7UXV5vpPjkgewyrgv_iY3tz_pUNd_o/s1600/11159542_632833696847899_5282578819709479454_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEibi_iFjUSOkmEQP2-aOPc5QHrM-z06-0aWsHre_iThGq-ReVXWPvy03VUDu7aoSGcAviLJSjSi_mroECZAlvQy2-sHcmrdB0IIiDK9jGRz_jW8Q7UXV5vpPjkgewyrgv_iY3tz_pUNd_o/s640/11159542_632833696847899_5282578819709479454_n.jpg" /> </a> </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"></div><div class="separator" style="clear: both;">★★★ ওলীর দরবারে গেলে জান্নাতী হওয়া যায়★★★</div><div class="separator" style="clear: both;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both;">হযরত আবূ সাঈদ খুদরী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ ফরমান, " বনী ঈস্রাঈলে এক ব্যক্তি ছিলো, যে নিরানব্বই লোককে হত্যা করেছিল।তারপর মাসআলার সমাধান জিজ্ঞেস করার জন্য বের হলো।অতঃপর এক পাদ্রীর নিকট গিয়ে পৌঁছলো।সে জিজ্ঞেস করলো - এর তওবা হতে পারে কিনা। সে বললো, "না"।সে তাকেও মেনে ফেললো।আর মাসআলা জানার জন্য বেরিয়ে পড়লো।তাকে কেউ বললো, "অমুক বস্তিতে যাও"(ওই খানে একজন আল্লাহর অলী আছেন তোমার কি করা উচিত তিনি হয়ত সঠিক কোন সমাধান দিতে পারবেন)। এমতাবস্থায় তাকে মৃত্যু পেয়ে বসলো।তখন সে আপন বুক ওই বস্তির দিকে ফিরিয়ে নিলো।তার সম্পর্কে রহমত ও আযাবের ফিরিশতারা বদানুবাদ করলো।মহান রব ওই বস্তির দিকে নির্দেশ পাঠালেন- 'তুমি তার নিকটস্থ হয়ে যাও। আর ওই বস্তির দিকে নির্দেশ পাঠালেন- তুমি তার থেকে দূরবর্তী হয়ে যাও! তারপর এরশাদ করলেন, "ওই দুই বস্তির মধ্যে মাপো"।তখন তাকে এ বস্তি থেকে এক বিঘত পরিমাণ নিকটে পাওয়া গেল।সুতারাং তাকে ক্ষমা করে দেওয়া হল।</div><div class="separator" style="clear: both;">★মুসলিম শরীফঃ৮ম খন্ড,২৭৪পৃঃ</div><div class="separator" style="clear: both;">★বোখারী শরীফ</div><div class="separator" style="clear: both;">★মিশকাত শরীফঃহাদিস নংঃ২২১৮</div></div>

শানে আউলিয়া

❤ ``````````  শানে আউলিয়া  ````````` ❤ ★ ওলি আরবী শব্দ। আরবী ভাষায় “আউলিয়া” শব্দটি “ওলি'র বহুবচন। ওলি' অর্থ বন্ধু,মিত্র বা অনুসার...

Read more »