Latest News

ধন্যবাদ খুবই দরকারি একটি প্রশ্ন। সেহেরী খাওয়া হচ্ছে সুন্নত আর রোজা  পালন করা ফরজ্‌।কোন একটি সুন্নতের কারনে কোন ফরজ ইবাদত  বাদ দেয়া বা ক্ষতিগ্রস্ত  করা যেতে পারে না। আর রোজার কোন মৌখিক নিয়ত আদতে নেই, মনে মনে যে যে প্রস্তুতি নেয়া হয় যে কোন ধর্মীয় কাজের জন্যে সেটাই নিয়ত। এটা রোজার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। তাই কেউ যদি অনিচ্ছাকৃত কারনে সেহেরী খেতে সক্ষম না হয়, এমন কি এক ফোঁটা পানি পান করার সুযোগ না পায় তবুও তার ফরজ রোজা চালিয়ে যাওয়া বাধ্যতামূলক। তবে আল্লাহ মানুষের অনিচ্ছাকৃত ত্রুটিগুলো ক্ষমা করেন।
যদি কেউ রোজা রাখতে অক্ষম অর্থাৎ অসুস্থ হয়ে গিয়ে সব ধরনের ফরজ নামাজ ছেড়ে দেয়ার আশংকা থাকে কিংবা দুরবর্তী কোন সফরে থাকে সে ক্ষেত্রে সে রোজা ভাঙতে পারবে কিন্তু কেউ যদি এক গ্লাস পানি পান করারও সুযোগ পায় তবে সেই পানিটুকুই  তার সেহেরী হিসেবে গণ্য হবে আর তার আমল নামায় একটি সুন্নত লেখা হবে। সেহেরী খাওয়া হয়নি এই অজুহাতে রোজা পালন থেকে বিরত থাকা ফরজের বরখেলাপ যেটা কবিরাহ গুনাহ।
Allah knows All.

0 Comments:

Post a Comment

:) :)) ;(( :-) =)) ;( ;-( :d :-d @-) :p :o :>) (o) [-( :-? (p) :-s (m) 8-) :-t :-b b-( :-# =p~ $-) (b) (f) x-) (k) (h) (c) cheer
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.

 
Top
Blogger Template